দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ প্রায় সময় খাওয়া হয় এমন কিছু খাবার, যেগুলো অজান্তেই ক্ষতি করে বসে দাঁতের। আর তখন নষ্ট হয় দাঁতের রং। সাদা দাঁত পেতে চাইলে কিছু খাবার আপনাকে এড়িয়ে চলতে হবে।
মুক্তোর মতো সাদা দাঁত কে না চান? তবে দাঁত ঝকঝকে রাখা মোটেও সহজ কাজ নয়। দাঁতের রং নষ্ট হওয়ার অর্থই হলো সামগ্রিক স্বাস্থ্যেরও অবনতির লক্ষণ। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, দাঁতের রং নষ্ট হওয়ার অন্যতম কারণই হলো অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস। তাই দুধ সাদা দাঁত পেতে হলে, বিশেষ কিছু খাবার আপনাকে অবশ্যই এড়িয়ে চলতে হবে।
চা-কফি
চা কফিতে নষ্ট হতে পারে দাঁতের রং। বিশেষ করে নিয়মিত ‘ব্ল্যাক কফি’ এবং লাল চা পান করলে কালচে এবং হরিদ্রাভ হয়ে যেতে পারে আপনার দাঁত। এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে হলে পান করা যেতে পারে ‘গ্রিন টি’।
রেড ওয়াইন
সাধারণত রেড ওয়াইনে থাকে এমন কিছু অ্যাসিড, যা আনুবীক্ষণিক স্তরে দাঁত ক্ষয় করে থাকে। তাতে ময়লা জমে রং হারাতে পারে দাঁতের।
নরম পানীয়
নরম পানীয় দাঁতের সার্বিক স্বাস্থ্যের জন্যই মারাত্মক ক্ষতিকর। এতে থাকা অতিরিক্ত চিনিতে যেমন দাঁতের ক্ষতি হতে পারে, ঠিক তেমনই এই ‘কার্বোনেটেড ওয়াটার’ দাঁতের এনামেলের পক্ষে মোটেও ভালো নয়।
সয়া সস
বিভিন্ন চাইনিজ খাবারে বহুল পরিমাণে ব্যবহৃত হয়ে থাকে এই সয়া সস। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এই সসটির কারণেও দাঁতের রং নষ্ট হতে পারে।
তামাক
যে কোনও ধরনের তামাকই দাঁতের পক্ষে ক্ষতিকর হতে পারে। নিয়মিত ধূমপান করলে দাঁতে রীতিমতো কালচে দাগ-ছোপ দাগ তৈরি হতে পারে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।