দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ দেশের তৈরি পোশাক খাতের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান এসএম গ্রুপ অব কোম্পানিজের সাথে এক কর্পোরেট চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন।
এই চুক্তির আওতায়, এখন থেকে গ্রামীণফোন এসএম গ্রুপকে নিরবিচ্ছিন্ন কানেক্টিভিটি সেবা এবং বিস্তৃত পরিসরের আইসিটি পণ্যসংশ্লিষ্ট সেবা প্রদান করবে। সম্প্রতি, রাজধানীর জিপি হাউসে এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোন থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির সিবিও ড. আসিফ নাইমুর রশিদ ও সিএইচআরও সৈয়দ তানভির হোসেন এবং এসএম গ্রুপ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোহাম্মদ ও সিএফও সৈয়দ মুস্তাক আহমেদ। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন গ্রামীণফোনের সেগমেন্ট হেড এম. শাওন আজাদ, হেড অব লার্জ অ্যাকাউন্টস ২ আরিফুর রহমান, কি অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার প্রমা প্রতিম, কি অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার মনতাশের উদ্দিন ও নেটওয়ার্ক টিমের স্পেশালিস্ট সোহেল রানা; এবং এসএম গ্রুপের জিএম এ. কে. এম. আনোয়ারুল হক ও ম্যানেজার ফকির আবদুল্লাহ আল শহীদ।
ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে গ্রামীণফোন এবং এসএম গ্রুপ উভয়ের মধ্যকার সহযোগিতামূলক সম্পর্ক ও একই লক্ষ্যের প্রতিফলন হিসেবে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। গ্রামীণফোনের শক্তিশালী নেটওয়ার্ক, প্রযুক্তিগয় উদ্ভাবন এবং সন্তোষজনক সেবা প্রদানের সক্ষমতাকে বিবেচনা করে এসএম গ্রুপ গ্রামীণফোনকে এর টেলিকম পার্টনার হিসেবে বেছে নিয়েছে। অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানই ব্যবসায়িক ইকোসিস্টেমে একে অপরের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করে; পাশাপাশি, ভবিষ্যতে আইসিটি’র ব্যবহারিক বিভিন্ন দিক ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়েও আলোচনা করা হয়।
এসএম গ্রুপ এর ব্যবসার ইকোসিস্টেমে বিভিন্ন আইসিটি পণ্য চালুর মাধ্যমে গ্রামীণফোনের সাথে পার্টনারশিপ নিয়ে আরও সামনে এগিয়ে যাবে। বিশ্বের বুকে দেশের তৈরি পোশাক খাতের ইতিবাচক চিত্র তুলে ধরতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে এসএম গ্রুপ। আর এখন এই পার্টনারশিপের ফলে, গ্রামীণফোনের দেশজুড়ে ফোরজি কভারেজ ও সিমপ্লিফায়েড সল্যুশনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি এর কার্যক্রম পরিচালনায় আরও অধিক সক্ষমতা অর্জন করবে, ব্যবসাকে ডিজিলাইজেশনের আওতায় নিয়ে আসেব এবং ভবিষ্যতে বৃহত্তর ও সম্মিলিত স্বার্থ পূরণে সকল সম্ভাবনা উন্মোচনে কাজ করবে। খবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।