দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকেই শরীরের নানা অংশে ট্যাটু করিয়ে শখ পূরণ করেন। বাহারি নকশা থেকে শুরু করে প্রিয় ব্যক্তির নাম, আবার ট্যাটুতে ইচ্ছামতো ছবিও ফুটিয়ে তোলা যায়। তবে এই ট্যাটু কিংবা উল্কি আঁকতে গিয়ে বিপাকে পড়েছেন জনৈকা ব্রিটিশ তরুণী!
অভিযোগ উঠেছে, ট্যাটুর জন্য তার সামাজিক জীবন নাকি বিঘ্নিত হয়েছে। ব্রিটেনের বাসিন্দা ওই তরুণীর নাম মেলিসা স্লোয়ান, ৭ সন্তানের জননী তিনি। শরীরের ট্যাটু আঁকতে ভালোবাসেন মেলিসা। তবে তার অভিযোগ, এই ট্যাটুর জন্য তাকে নিয়ে সকলে ঠাট্টা-তামাশা করেন। এমনকি রেস্তরাঁ বা পাবেও তাকে ঢুকতে দেওয়া হয় না।
মেলিসার সারা শরীরে অন্তত ৮০০ ট্যাটু রয়েছে। মুখ থেকে শুরু করে পা, কোনও অংশই ট্যাটু বাদ যায়নি। তবে অভিযোগ উঠেছে, তার এই উল্কির বাহুল্য নিয়ে পাড়া-প্রতিবেশীরা নানা রকম আলোচনা করছেন। কেও কেও তার সঙ্গে বেশি মিশতে চান না। ছেলে-মেয়েদের স্কুলে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়েন মেলিসা। অভিভাবকরাও তাকে এড়িয়ে চলেন।
মেলিসা আরও বলেন, ‘আমি যেমন- ঠিক তেমনভাবে আমাকে গ্রহণ করে না সমাজ। আমাকে কেও বড়দিনের পার্টিতেও ডাকে না। আমি সকলের সঙ্গেই মিলেমিশে আনন্দে কাটাতে চাই। নিজের মতো করে জীবনটাকে উপভোগও করতে চাই। তবে আমাকে তা করতে দেওয়া হয় না কখনও।’
একটি ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমকে এক সাক্ষাৎকারে মেলিসা জানিয়েছেন, ট্যাটু তার এতোই পছন্দ যে, সপ্তাহে ৩ দিন তিনি কোনও না কোনও ট্যাটু আঁকেন তার শরীরে।
স্থানীয় রেস্তরাঁ ও পাবগুলোতে কেনো ব্রিটিশ তরুণীকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে, তা অবশ্য স্পষ্ট করে কিছুই জানানো হয়নি। ট্যাটুর জন্যই তাকে ঢুকতে দেওয়া হবে না- এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে কি না, তা অবশ্য নিশ্চিত নয়। ওই তরুণী দাবি করেছেন যে, তাকে নিষিদ্ধ করার আর অন্য কোনও কারণই থাকতে পারে না। তথ্যসূত্র : https://www.dailymail.co.uk
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।