The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

উচ্ছে হলুদ ও রসুন খাওয়ালে বর্ষায় সুস্থ থাকবে আপনার সন্তান

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্ষাকাল অর্থই হলো ঘরে ঘরে সর্দি-কাশির দাপট। বৃষ্টিতে ভিজে জ্বরের খপ্পরে পড়ে অনেক বাচ্চা। তাই সন্তানকে এই সময় ছোট বড় নানা সংক্রমণ হতে বাঁচাতে হলে তার ইমিউনিটির দিকেও জোর দিতে হবে বাবা-মায়েদের।

উচ্ছে হলুদ ও রসুন খাওয়ালে বর্ষায় সুস্থ থাকবে আপনার সন্তান 1

এই মৌসুমে তাদের এমন কিছু খাবার খাওয়াতে হবে যাতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরও বাড়াতে সাহায্য করে। আজ তেমন কিছু খাবারের কথা বলবো।

বর্ষার খেলা ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। যখন-তখন ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি শুরু হচ্ছে। এই সময় বৃষ্টির মজা নিতে দেখা যায় বাচ্চাদের। যাতায়াতের পথে বাবা-মায়েদের নজর এড়িয়েই বৃষ্টিতে ভিজে নেয়। আবার কখনও বর্ষার মজা উপভোগ করতে বন্ধুরা মিলে বাইরে হতে ফুচকা, পকোড়া খেয়ে আসে।

এইসব অনিয়মের কারণে বর্ষাকালে বাচ্চাদের অসুস্থ হওয়ার প্রবণতা বাড়ে। এদিকে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হলে খুব সহজেই জ্বর, সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হচ্ছে সন্তান। সঙ্গে বাদ যায় না পেটের অসুখ-বিসুখও। তবে এইসব রোগ থেকে সন্তানকে আড়াল করতে হলে বাবা-মায়েদের সতর্ক থাকতে হবে। নজর দিতে হবে সন্তানের ডায়েটে। কিছু ইমিউনিটি বুস্টিং খাবার দিয়েই সন্তানদের সংক্রমণের হাত হতে রক্ষা করতে পারবেন।

ডায়েটে রাখুন রসুন

প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর রসুন। শরীরের মেটাবলিজম ঠিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এই ভেষজটি। সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে তুলনা নেই এই রসুনের। তাই বর্ষার এই মৌসুমে সন্তানের ডায়েটে রাখুন এই ভেষজ।

হলুদও খুবই উপকারী

আমরা জানি যুগ যুগ ধরে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় হলুদের ব্যবহার হয়ে আসছে। এই হলুদে রয়েছে কারকিউমিন নামক অক্সিডেন্ট। এর গুণেই সন্তানের ইমিউনিটি চাঙ্গা হবে। তাই বর্ষাকালে সন্তানের ডায়েটে হলুদ রাখতে ভুলবেন না মোটেও।

উচ্ছে রাখুন পাতে

আমরা জানি উচ্ছে বা করলা দেখে বেশিরভাগ বাচ্চাই নাক সিঁটকায়। তবে এর নানা গুণ জানলে আপনিও ধরে বেঁধে হলেও বাচ্চাকে করলা খাওয়াবেন। এটিতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়ালস, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি-ভাইরাল ধর্ম। এইসব গুণেই বর্ষায় নানা রোগ আপনার সন্তানের থেকে ১০ হাত দূরত্বে থাকবে। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali