The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কেনো ডিম সিদ্ধ করে খাবেন?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পুষ্টিবিদ ও চিকিৎসকরা মনে করেন, প্রতিদিন একটা করে ডিম খেলে একাধিক রোগের হাত থেকে সুরক্ষিত থাকা সম্ভব। বছর তিন হোক কিংবা তিরিশ কিংবা সত্তর- প্রত্যেকের পাতেই ডিম থাকা উচিত।

কেনো ডিম সিদ্ধ করে খাবেন? 1

ডিম কতটা পুষ্টিকর?

চিকেন না খেলেও ডিম খাওয়া কিন্তু ছাড়া যাবে না। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ডিম হলো সুপারফুড। এই খাবারে যে যে পুষ্টি পাওয়া যাবে, তারসঙ্গে অন্য কোনও খাবারের তুলনা চলে না। পুষ্টিবিদ মঞ্জিরা স্যানালের ভাষায়, ‘ডিমের মতো পুষ্টিকর খাবার খুব কমই রয়েছে। সাধারণ ৯টি অ্যামিনো অ্যাসিড নিয়ে প্রোটিন তৈরি হয়। এই প্রতিটি অ্যামিনো অ্যাসিডই ডিমের মধ্যে পাওয়া সম্ভব।’

প্রোটিনের পাশাপাশি ডিমের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন ডি, ভিটামিন এ, ফোলেট, পটাশিয়াম, থিয়ামিন, জ়িঙ্ক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। বলা যায় সব মিলিয়ে ডিম অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার। ওজন নিয়ন্ত্রণ হতে শুরু করে দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, হার্টের সমস্যা কমাতেও ডিম অত্যন্ত উপকারী।

দিনে কটি করে ডিম খাওয়া উচিত?

মাছ-মাংসের সঙ্গে স্বাদ ও পুষ্টিগুণে সমান তালে পাল্লা দিয়ে থাকে এই ডিম। তবে পরিমাণ বুঝে ডিম খাওয়া উচিত। মঞ্জিরা বলেন, ‘দিনে অন্তত একটি করে ডিম সিদ্ধ খাওয়া উচিত। তারপর যদি আপনি প্রতিদিন শরীরচর্চা করেন, খেলাধুলা করেন, তখন একটার বেশি ডিম খেতেই পারেন।’ শরীরে ভিটামিন ডি, প্রোটিনের ঘাটতি থাকলেও একটার বেশি দুটি ডিম খাওয়াই যায়। এছাড়াও ডিমে কোনও অ্যালার্জি না থাকলে যে কেও প্রতিদিন একটা করে ডিম খেতেই পারেন।

কোলেস্টেরল বাড়লে কী ডিম খাওয়া যাবে না?

অনেকের মধ্যেই ধারণা রয়েছে যে, কোলেস্টেরল বাড়লে ডিম খাওয়া উচিত নয়। তবে পুষ্টিবিদ বলেছেন অন্য কথা। মঞ্জিরা বলেন, ‘ডিমের কুসুমের মধ্যে যে পরিমাণ কোলেস্টেরল থাকে, তা হলো ‘গুড কোলেস্টেরল’।’ অর্থাৎ, রক্তে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে এই ডিমের কুসুম। এছাড়াও নিয়মিত ডিম খেলে হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে।

সিদ্ধ করেই কেন ডিম খাওয়া উচিত?

পুষ্টিবিদ মঞ্জিরা স্যানাল জানিয়েছেন, ডিম সবসময় ফুটন্ত পানিতে সিদ্ধ করে খাওয়া উচিত। এতে করে ডিমের মধ্যে থাকা ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস হয়ে যায়। আধা সিদ্ধ ডিম খেলেও শরীরে সমস্যা দেখা দিতে পারে। শুধু তাই নয়, ডিম সিদ্ধ করলে এর উপরিতলে থাকা ব্যাকটেরিয়াও ধ্বংস হয়ে যাবে। কাঁচা ডিমকে অন্য উপায়ে খেলে তা কিন্তু হয় না। এ ছাড়াও তেল দিয়ে ডিম ভাজলে কিংবা অন্য কোনও পদ বানালে, তাতে ক্যালোরিও বাড়ে। তখন কোলেস্টেরল বৃদ্ধির ভয় থেকে যায়। তথ্যসূত্র: এই সময়।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali