The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে CREST-এর উদ্বোধন

বৈশ্বিক উদ্ভাবন অর্থনীতির পথে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় এক ঐতিহাসিক মাইলফলক

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ২৯ ডিসেম্বর ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে সেন্টার অব রিসার্চ এক্সেলেন্স ইন সেমিকন্ডাক্টর টেকনোলজি (CREST)।

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে CREST-এর উদ্বোধন 1

এই উদ্বোধন বাংলাদেশের “জাতি হিসেবে উদ্ভাবনের পথে” (Nation of Innovation) রূপান্তরের যাত্রায় একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং নির্ণায়ক মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে এবং বৈশ্বিক সেমিকন্ডাক্টর ইকোসিস্টেমে বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য অংশগ্রহণের ভিত্তি স্থাপন করেছে।

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয় সিলিকন রিভার ইকোসিস্টেম–এর আওতায়, যা বাংলাদেশের বায়োটেক, ইলেকট্রনিক্স, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) এবং রোবোটিক্স (BEAR)–কে একীভূত করার জাতীয় কাঠামো। অনুষ্ঠানে সরকার, বিশ্ববিদ্যালয়, শিল্পখাত, সশস্ত্র বাহিনী এবং বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশি প্রবাসী বিশেষজ্ঞদের প্রতিনিধিত্বকারী বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানের সূচনা হয় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. সৈয়দ ফেরহাত আনোয়ার–এর স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে। তিনি আধুনিক গবেষণার বিকাশ, উদ্ভাবন-ভিত্তিক মানবসম্পদ গঠন এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে জাতীয় অগ্রাধিকার বাস্তবায়নে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।

আয়োজক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের উদীয়মান সেমিকন্ডাক্টর এবং ডিপ-টেক ইকোসিস্টেমে একটি গুরুত্বপূর্ণ একাডেমিক ভিত্তি হিসেবে নিজেদের ভূমিকা পুনরায় নিশ্চিত করে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব মো. আনোয়ার হোসেন। তাঁর উপস্থিতি গবেষণা-নির্ভর প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এবং উদ্ভাবনভিত্তিক অর্থনৈতিক রূপান্তরে বাংলাদেশ সরকারের দৃঢ় অঙ্গীকারকে স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত করে।

বাংলাদেশ সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (BSIA)–এর সভাপতি এবং নিউরাল সেমিকন্ডাক্টর লিমিটেড–এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. এ. জব্বার মূল বক্তব্য প্রদান করেন। তিনি দেশীয় সক্ষমতা উন্নয়ন, শিল্প-একাডেমিয়া সহযোগিতা এবং রপ্তানিমুখী সেমিকন্ডাক্টর শিল্প গঠনের গুরুত্ব তুলে ধরেন। উল্লেখ্য, নিউরাল সেমিকন্ডাক্টর লিমিটেড CREST-এর প্রধান শিল্প সহযোগী (Principal Industry Sponsor) হিসেবে এই উদ্যোগে সক্রিয়ভাবে যুক্ত রয়েছে, যা বেসরকারি খাতের নেতৃত্বকে আরও শক্তিশালী করে।

CREST প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি জাতীয় গবেষণা কেন্দ্র হিসেবে, যার মূল লক্ষ্য উন্নত সেমিকন্ডাক্টর প্রযুক্তি- যার মধ্যে রয়েছে AI-কেন্দ্রিক চিপ ডিজাইন, VLSI সিস্টেম, রোবোটিক্স, উপকরণ বিজ্ঞান, প্যাকেজিং এবং টেস্টিং, এবং ভবিষ্যৎ হার্ডওয়্যার প্ল্যাটফর্ম। বক্তারা জোর দিয়ে বলেন, টেকসই গবেষণা উৎকর্ষ ছাড়া বাংলাদেশ প্রযুক্তি ভোক্তা থেকে প্রযুক্তি উদ্ভাবকে রূপান্তরিত হতে পারবে না।

অনুষ্ঠানে একটি বিশেষ ভিডিও বার্তায় বক্তব্য রাখেন গ্লোবালফাউন্ড্রিজ-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট ড. মাহবুব রাশেদ। তিনি সমন্বিত জাতীয় দৃষ্টিভঙ্গি, শক্তিশালী বিশ্ববিদ্যালয়-শিল্প সংযোগ এবং গবেষণা মানবসম্পদে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের গুরুত্ব তুলে ধরেন। তাঁর মতে, বৈশ্বিক সেমিকন্ডাক্টর প্রবণতা এবং পরিবর্তনশীল সাপ্লাই চেইনের বাস্তবতার সঙ্গে CREST একটি সময়োপযোগী ও কৌশলগতভাবে সঠিক উদ্যোগ।

অনুষ্ঠানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল প্রথম CREST ফেলোশিপ ঘোষণা। এই ফেলোশিপের আওতায় ৮ জন স্নাতকোত্তর এবং ২ জন স্নাতক শিক্ষার্থী সারা বছরব্যাপী ৯টি উন্নত সেমিকন্ডাক্টর গবেষণা বিষয়ে নিজ নিজ শিক্ষকমণ্ডলীর তত্ত্বাবধানে কাজ করার সুযোগ পাবেন।

প্রথম ব্যাচের CREST ফেলোরা হলেন, মো. শাজোল আল মামুন (বুয়েট), আকিফ হামিদ (UIU), কে. এম. মেহেদী হাসান (EWU), মো. শরীফ উদ্দিন (UAP), ইশমাম হোসেন (NSU), প্রিয়াঙ্কা দাস (ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়), জুনায়েদ জলিল (বুয়েট), মো. খালিদ হোসেন (বুয়েট), আফসানা আনজুম আখি (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) এবং শেখ তারিফুল ইসলাম (বুয়েট)। এই উদ্যোগে অংশগ্রহণকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বুয়েট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, UIU, EWU, UAP এবং NSU, যা একটি সত্যিকারের জাতীয় এবং বহু-বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক গবেষণা সহযোগিতার দৃষ্টান্ত।

অনুষ্ঠানে BEAR Summit Competition–এর বিজয়ীদেরও সম্মাননা প্রদান করা হয়। শিক্ষার্থী এবং তরুণ পেশাজীবীদের উদ্ভাবনী চিন্তা ও সৃজনশীলতাকে স্বীকৃতি জানিয়ে BSIA প্রত্যেক বিজয়ী ব্যক্তি বা দলকে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ৫,০০০ টাকা পুরস্কার প্রদান করে, যা প্রাথমিক পর্যায়ের উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা মানসিকতা উৎসাহিত করার ক্ষেত্রে শিল্পখাতের প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত করে।

অনুষ্ঠানে আরও তুলে ধরা হয় BOOST-বাংলাদেশের জাতীয় সেমিকন্ডাক্টর ভার্চুয়াল হাব- যা মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (MIST)–এর নেতৃত্বে উন্নয়ন করা হবে। MIST-এর কমান্ড্যান্ট মেজর জেনারেল নাসিম পারভেজ একটি ভিডিও বার্তায় কাঠামোবদ্ধ জনবল উন্নয়ন, জাতীয় প্রশিক্ষণ অবকাঠামো এবং বাস্তবায়নমুখী কার্যক্রমে MIST-এর ভূমিকা তুলে ধরেন।

এছাড়াও সিনপসিস-এর পরিচালক জনাব হারিশ বালান একটি ভিডিও শুভেচ্ছা বার্তার মাধ্যমে বাংলাদেশের একাডেমিক এবং গবেষণা ইকোসিস্টেমে সিনপসিসের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন-বিশেষ করে বৈশ্বিক মানের ডিজাইন টুল, কারিকুলাম সমন্বয় এবং গবেষণা সহযোগিতার ক্ষেত্রে।

সিলিকন রিভার ভিশন এবং CREST উদ্যোগের রূপকার হলেন যুক্তরাষ্ট্রের পার্ডু বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল ও কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক প্রফেসর মুহাম্মদ মুস্তাফা হুসাইন। তাঁর দূরদর্শী বক্তব্যে তিনি জোর দিয়ে বলেন, বাংলাদেশের “জাতি হিসেবে উদ্ভাবনে রূপান্তর” জনসংখ্যার আকারে নয়, বরং প্রভাবশালী ধারণা, লক্ষ্যভিত্তিক বাস্তবায়ন, বৈশ্বিক আস্থা এবং বিশ্বমানের প্রযুক্তি ব্র্যান্ড গড়ে তোলার সক্ষমতার ওপর নির্ভর করবে।

অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদের ডিন প্রফেসর উপমা কবির–এর ধন্যবাদ জ্ঞাপন বক্তব্যের মাধ্যমে। তিনি CREST বাস্তবায়নে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ, শিল্পখাত, সরকারি সংস্থা এবং প্রবাসী বাংলাদেশি বিশেষজ্ঞদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার স্বীকৃতি জানান। একই সঙ্গে তিনি পরবর্তী প্রজন্মের গবেষক ও উদ্ভাবক গড়ে তুলতে ধারাবাহিক সহযোগিতা, মেন্টরশিপ এবং প্রাতিষ্ঠানিক অঙ্গীকারের গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং ফেলোশিপ অংশীদার ও ন্যাশনওয়াইড ট্রেনিং সেন্টার হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সক্রিয় ভূমিকা পুনর্ব্যক্ত করেন।

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে CREST-এর উদ্বোধন বাংলাদেশের জন্য একটি স্পষ্ট জাতীয় মোড় পরিবর্তনের সংকেত- স্বপ্ন থেকে বাস্তবায়নের দিকে অগ্রসর হওয়া। গবেষণাকে জাতীয় কৌশলের কেন্দ্রে স্থাপন করে এবং তরুণদের কাঠামোবদ্ধ এবং সহযোগিতামূলক সহায়তার মাধ্যমে ক্ষমতায়নের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ সেমিকন্ডাক্টর ও উন্নত প্রযুক্তিতে দীর্ঘমেয়াদি নেতৃত্বের ভিত্তি স্থাপন করছে।

অনুষ্ঠানজুড়ে যে বার্তাটি স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে, তা হলো- CREST কেবল একটি প্রতিষ্ঠান নয়; এটি উদ্ভাবন, স্থিতিস্থাপকতা এবং বৈশ্বিক প্রাসঙ্গিকতার প্রতি বাংলাদেশের জাতীয় অঙ্গীকার।

উল্লেখ্য, উদ্বোধনী পর্বের শেষে একটি প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। (Patent Law and IP Protection : Safeguarding Innovation in a Knowledge Economy) “পেটেন্ট আইন ও মেধাস্বত্ব (আইপি) সুরক্ষা: জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতিতে উদ্ভাবনের সুরক্ষা” শীর্ষক এ আলোচনায় সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন মোঃ গোলাম সামদানী ফকির, পিএইচডি, প্রফেসর, লার্নিং অ্যান্ড টিচিং ইনোভেশন সেন্টার, প্যানেলিস্ট হিসেবে আলোচনায় অংশ নেন- সৈয়দ মাহবুবুর রহমান, পিএইচডি প্রফেসর, ব্র্যাক বিজনেস স্কুল, ড. অশোক কুমার রায়, পরিচালক (শিল্প-নকশা), অফিস পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর, দিলারা আফরোজ খান, ব্যবসা, উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবন বিষয়ে শিক্ষক, লন্ডন চার্চিল কলেজ, ইউনিভার্সিটি অব এসেক্স, অ্যাডভোকেট তাসলিমা জাহান এবং রমেধাস্বত্ব (আইপি) আইন বিশেষজ্ঞ। বক্তাগণ সেমিকন্ডাক্টর সেক্টরের উদ্ভাবনের মেধাস্বত্ব (আইপি) সুরক্ষার বিষয়ে ইন্ডাস্ট্রি, একাডেমিয়া এবং সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের যৌথ উদ্যোগে একটি নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ করেন।

(খবর প্রেস বিজ্ঞপ্তির)

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে-

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali