দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভারতের দক্ষিণ ত্রিপুরার চোত্থাখোলায় মৈত্রী উদ্যানের উদ্বোধন হবে ১৬ ডিসেম্বর। এটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত স্থান।
ভারতের দক্ষিণ ত্রিপুরার চোত্থাখোলায় মৈত্রী উদ্যানের উদ্বোধন হবে ১৬ ডিসেম্বর। এটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত স্থান। ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার এই উদ্যানের উদ্বোধন করবেন বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ১৯৭১ সালে চোত্থাখোলায় মুক্তিযোদ্ধাদের অস্থায়ী ছাউনি ছিল। সেই স্মৃতি ধরে রাখতে ২০০৯ সালে স্থানীয় বিধায়ক সুধন দাস ওই স্থানটিকে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি পার্ক নাম দেন এবং মুক্তিযুদ্ধ উৎসব শুরু করেন। পরবর্তীকালে ওই স্থানের নামকরণ করা হয় ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী উদ্যান।
জানা যায়, ২০১০ সালে বাংলাদেশের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি এই পার্কের শিলান্যাস করেন। রাজ্য সরকারের উদ্যোগে ২০ হেক্টর জমির ওপর গড়ে উঠেছে আন্তর্জাতিক মানের এই পার্কটি। এই স্থানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিশাল ভাস্কর্যসহ মুক্তিযুদ্ধের একাধিক ম্যুরাল রয়েছে।
বাংলাদেশের বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর পার্কের উদ্বোধনের সঙ্গে সঙ্গে চোত্থাখোলাসহ ত্রিপুরায় বিভিন্ন স্থানে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে বলে সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়।