The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

আধুনিক প্রযুক্তিতে মশা নিধন

ডেঙ্গু, ম্যলেরিয়া, জিকা, চিকুনগুনিয়া সহ নানান সব জটিল রোগের এই বাহক এডিস মশা

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সম্প্রতি আমাদের দেশের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হল মশা। এই মশার কারণে যেন বেড়েই চলেছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। আজ আলোচনা করা হবে আধুনিক প্রযুক্তিতে মশা নিধন সম্পর্কে।

আধুনিক প্রযুক্তিতে মশা নিধন 1

ডেঙ্গু, ম্যলেরিয়া, জিকা, চিকুনগুনিয়া সহ নানান সব জটিল রোগের এই বাহক এডিস মশা। এই মশার হাত থেকে রক্ষার্থে আমরা নানান রকম ব্যবস্থা নিয়ে থাকি। আমাদের দেশে বর্তমানে ডেঙ্গুর প্রকোপ সব থেকে বৃহৎ আকার ধারন করেছে যার ফলে ক্রমেই বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। আমাদের দেশে যেন থামছেইনা মশা দ্বারা তৈরি রোগ। সম্প্রতি আমাদের দেশে ডেঙ্গু জ্বরে অনেক মানুষ মারা গেছেন। প্রযুক্তির নানান ব্যবহার আমরা আমদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করে থাকলেও মশা নিধনের জন্য প্রযুক্তির অগ্রসরতা কিছুটা কম। তবে খুব কম সংখ্যক হলেও মশা নিধনে প্রযুক্তির কিছু আবিষ্কার ও যন্ত্র নিয়ে আজকের আলোচনা।

আসুন যেনে নেই মশা নিধনের কিছু প্রযুক্তিগত আবিষ্কারঃ

মশার অ্যাঁপঃ এই অ্যাঁপটি মেশিন লার্নিং পদ্ধতিতে অ্যাঁকুয়াস্টিক শব্দকে ব্যবহার করে মশা কোন প্রজাতির তা শনাক্ত করতে পারে। এটি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা তৈরি করেন যাতে এটি খুব সহজেই অ্যানোফিলিস প্রজাতির মশা শনাক্ত করতে পারে যার কামড়ের ফলে আমাদের ম্যালেরিয়া হতে পারে। জানা যায় এই প্রযুক্তি দ্বারা অ্যানোফিলিস প্রজাতির মশা শনাক্ত করার সফলতা প্রায় ৭২ শতাংশ। এই অ্যাপ দ্বারা রোগের চিকিৎসা না করা গেলেও এর দ্বারা রোগ বাহিত
মশা খুব সহজেই শনাক্ত করা সম্ভব।

রিষ্টব্যান্ডঃ মশা খুব ছোট প্রাণী হলেও অতীব ছোট এই প্রাণীটি খুব সহজেই ঝড়ের পূর্বাভাস বুঝতে পারে। মশা এই ঝড়ের পূর্বাভাস পাওয়া মাত্রই দূরে সরে যায়, যার ফলে আমাদের মশার আক্রমণের ঝুকি কমে যায়। মশার মস্তিষ্কে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক সংকেত দ্বারা এটি করা সম্ভব। নোপিক্সগো নামের একটি প্রতিষ্ঠান এমন আলোড়ন সৃষ্টিকারী একটি রিষ্টব্যান্ড তৈরি করেছেন যা মশার মস্তিস্কে এমন ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক সংকেত দিতে পারে। তাদের এই প্রযুক্তি খুবি চমৎকার ভাবে মশার মস্তিস্কে ঝড়ের সংকেত প্রদান করেন যার ফলে মশা দূরে চলে যায়।

জিন এডিটিংঃ আমরা সকলেই জানি যে মশার সৃষ্টি রোগ যেমন ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া ইত্যাদি ভাল ও সঠিক চিকিৎসায় আরোগ্য লাভ করা যায়। তবে এমন অনেক মশা বাহিত রোগ রয়েছে যা সঠিক ওষুধ ও সঠিক নিয়মে চিকিত্সা না হলে তা গুরুত্বর থেকে আরো গুরুত্বর হতে পারে। সেক্ষেত্রে গবেষকরা জিন সরিয়ে ফেলা বা জিন এডিটিং নামক একটি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেন। হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা ম্যালেরিয়া প্যারাসাইট রোধে তারা সিআরআইএসপিআর জিন এডিটিং পদ্ধতি প্রয়োগ করেন। এই পদ্ধতিতে মশার ভিতরে থাকা জিন সরিয়ে ফেলা হয়।

ফোটোনিক ফেন্সঃ মশার হাত থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করতে লেজারের একটি বিশেষ জাল সৃষ্টি করা বা ছোড়া হয় জাকে আমরা বিজ্ঞানের ভাষায় ফোটোনিক ফেন্স বলি। এই ফোটোনিক ফেন্স টেড টকের প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফটের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা নাথান মারভোল্ড দ্বারা ২০১০ সালে পরিকল্পিত করা হয়। মশার আওয়াজ শুনেই লেজার দ্বারা তা মেরে ফেলা হবে। এই প্রযুক্তির ক্ষেত্রে অনেক আগে থেকে আলচনা করা হলেও তা এখনো বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয় নি।

ড্রোন ডাম্পিংঃ এই পদ্ধতি যেন কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলার মত। তবে এখানে আমরা মশা মাড়তে আরো মশা ব্যবহার করব। এই পদ্ধতিতে যে এলাকাতে মশা বেশি ঐ এলাকাতে জীবাণুমুক্ত মশা ছাড়া হবে। এতে করে মশার প্রজনন প্রায় ৯০ শতাংশ কমানো যাবে। বিশেষ ব্যাকটেরিয়াযুক্ত পুরুষ মশার সংখ্যা বৃদ্ধিতে ড্রোনের ব্যবহারের এই চমৎকার প্রযুক্তির পরীক্ষা চলছে।

সম্প্রতি আমাদের দেশে মশা বাহিত রোগের মাত্রা বেড়েছে অকল্পনীয় ভাবে। বর্তমানে আমাদের দেশের প্রায় সকল হাসপাতালেই বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা, হিমশিম খাচ্ছে গোটা জাতি। এমতাবস্থায় আমাদের সকলকেই মশানিধনের ক্ষেত্রে আরো সচেতন হতে হবে। আসুন সতর্ক হই নিজেদেরকে ও সমাজকে ডেঙ্গুর হাত থেকে রক্ষা করি।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali