দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কাশ্মীর নিয়ে উৎকণ্ঠায় দিন কাটছে সেখানে বসবাসরত প্রায় সকলেরই। সাধারণ জনগণের মধ্যে যেমন ভীতি রয়েছে ঠিক তেমনি সেখানে অবস্থানরত নেতা-নেত্রীরাও যেনো নিরাপদ নয়। কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাহকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
কাশ্মীর নিয়ে উৎকণ্ঠায় দিন কাটছে সেখানে বসবাসরত প্রায় সকলেরই। সাধারণ জনগণের মধ্যে যেমন ভীতি রয়েছে ঠিক তেমনি সেখানে অবস্থানরত নেতা-নেত্রীরাও যেনো নিরাপদ নয়। কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাহকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
কাশ্মীর নিয়ে উৎকণ্ঠায় দিন কাটছে সেখানে বসবাসরত প্রায় সকলেরই। সাধারণ জনগণের মধ্যে যেমন ভীতি রয়েছে ঠিক তেমনি সেখানে অবস্থানরত নেতা-নেত্রীরাও যেনো নিরাপদ নয়। কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাহকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জম্মু ও কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী, বর্তমান রাজ্যসভা সদস্য, ন্যাশনাল কনফারেন্স (এনসি) নেতা ফারুক আবদুল্লাহকে গত ৫ আগস্ট থেকে গৃহবন্দি রাখার পর, গত পরশু (রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর) রাতে জননিরাপত্তা আইনে (পিএসএ) গ্রেফতার করা হয়। এই জননিরাপত্তা আইনের অধীনে কোনো ট্রায়াল ছাড়াই গ্রেফতারকৃত যে কোনো ব্যক্তিকে দুই বছর পর্যন্ত আটক রাখা যায়।
উল্লেখ্য, ৫ আগস্টের তারিখ হতে ফারুকের গৃহবন্দিত্ব নিয়ে ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ্ আগস্টের ৬ তারিখে বলেছিলেন যে, ‘না তাঁকে আটক রাখা হয়েছে, না তিনি সাজাপ্রাপ্ত হয়েছেন, তিনি যা করছেন সব নিজের ইচ্ছায় করছেন’। যদিও ফারুকের পক্ষ হতে তখন ২ জন এনসি নেতা বলেছিলে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সংসদে মিথ্যাচার করেছেন। ইতিপূর্বে দ্য হিন্দু পত্রিকা সেই সময় জানিয়েছিল যে, ৩৭০ ধারা বাতিল করার পূর্বে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ফারুক আবদুল্লাহ এবং তার পুত্র ওমর আব্দুল্লাহর সঙ্গে দেখা করেছিলেন।
এদিকে গতকাল (সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ হতে জারি করা এক নোটিশে জানানো হয় যে, ফারুক আব্দুল্লাহর মামলার শুনানির দিন আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের তারিখ ধার্য করা হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, আগস্টে কাশ্মীরের ৩৭০ ধারা বাতিল করে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। এই আইনটিতে ছিলো কাশ্মীরিদের স্বায়ত্বশাসন। কিন্তু ওই আইনটি বাতিল করার ফলে সব কাশ্মীরের সব ক্ষমতা চলে আছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে। দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার এখন তাদের ইচ্ছা-খুশি মতো কাশ্মীরকে নিয়ন্ত্রণ করবে। সেই উদ্দেশ্যেই এই আইনটি পাস করা হয়েছে।