The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বিশ্বের দীর্ঘতম বিরতিহীন ফ্লাইট চালু হচ্ছে

তবে এই বিমানে ভ্রমণকারী যাত্রীদের শারীরিক ও মানসিক সক্ষমতার চূড়ান্ত পরীক্ষা দিতে হবে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অস্ট্রেলীয় বিমান সংস্থা কান্তাস এয়ারওয়েজ বিশ্বের দীর্ঘতম বিরতিহীন বিমান ফ্লাইট চালু করতে চলেছে। ফ্লাইটটি কোনো প্রকার বিরতি ছাড়াই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক থেকে অস্ট্রেলিয়ার সিডনির উদ্দেশে রওনা হবে।

বিশ্বের দীর্ঘতম বিরতিহীন ফ্লাইট চালু হচ্ছে 1

অস্ট্রেলীয় বিমান সংস্থা কান্তাস এয়ারওয়েজ বিশ্বের দীর্ঘতম বিরতিহীন বিমান ফ্লাইট চালু করতে চলেছে। ফ্লাইটটি কোনো প্রকার বিরতি ছাড়াই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক থেকে অস্ট্রেলিয়ার সিডনির উদ্দেশে রওনা হবে।

তবে এই বিমানে ভ্রমণকারী যাত্রীদের শারীরিক ও মানসিক সক্ষমতার চূড়ান্ত পরীক্ষা দিতে হবে। এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফ্লাইটটি বিরতিহীনভাবে নিউইয়র্ক হতে সিডনিতে পৌঁছাতে সময় লাগবে আনুমানিক ২২ ঘণ্টা। ‘দীর্ঘ বিমানযাত্রা’ নামক পরীক্ষামূলক কার্যক্রমের উদ্যোগ হাতে নিয়েছে দেশটির কান্তাস এয়ারওয়েজ। সেই কার্যক্রমের অংশ হিসেবেই এই ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে। মূলত বিরতিহীন এই দীর্ঘ বিমানযাত্রায় যাত্রীদের ওপর কী রকম প্রভাব পড়ে, সেটিই পরীক্ষা করে দেখতে চাইছে এই সংস্থাটি।

ইতিপূর্বে বিশ্বের কোনো ফ্লাইট বিরতিহীনভাবে এতোপথ অতিক্রম করেনি। কান্তাস এয়ারওয়েজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) এ পদক্ষেপকে বলেছেন ‘আকাশ খাতের সর্বশেষ পরীক্ষা’।

সর্বোচ্চ ৪০ জন যাত্রী এবং ক্রু নিয়ে সিডনির উদ্দেশে যাত্রা করবে বোয়িং ৭৮৭-৯ ফ্লাইটটি। যদিও যাত্রীদের বেশির ভাগই এয়ারওয়েজের কর্মী। প্রায় ১৬ হাজার কিলোমিটার পথ বিরতিহীনভাবে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় জ্বালানি ভর্তি থাকবে এই ফ্লাইটটিতে। যে কারণে জ্বালানি নেওয়ার জন্য কোনো বিরতিও নিতে হবে না ফ্লাইটটিকে। যাত্রীদেরকে অনুরোধ করা হয়েছে কম ওজনের ব্যাগপত্র সঙ্গে আনার জন্য। তা ছাড়া যাত্রীদের ঘুমের ধরন, মেলাটোনিন হরমোনের মাত্রা এবং খাবার গ্রহণের ধরণ সম্পর্কে গবেষণার জন্য দুটি অস্ট্রেলীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈজ্ঞানিকরাও থাকবেন ফ্লাইটটিতে।

জানা যায়, নিউইয়র্ক এবং সিডনির মধ্যে প্রায় ১৫ ঘণ্টার সময়ের পার্থক্য রয়েছে। এই গবেষণার অন্যতম আরেকটি উদ্দেশ্যই হলো যাত্রীদের ওপর জেটল্যাগের প্রভাব গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে দেখা।

সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক স্টিফেন সিম্পসন এএফপিকে বলেছেন যে, ‘বিজ্ঞানের একদম মৌলিক বিষয় হলো দুটি স্থানের মধ্যে সময়ের পার্থক্য যতো বেশি হবে ও পশ্চিমের বদলে যতো পূর্ব দিকে যাওয়া যাবে, মানুষ ততো বেশি জেটল্যাগ অনুভব করবে। তবে একেকজনের জেটল্যাগসংক্রান্ত অনুভূতি একেক রকম হয়ে থাকে। জেটল্যাগের বিষয়ে তাই আমাদের আরও বিস্তারিত গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে।’

নিউইয়র্ক-সিডনি ছাড়াও আগামী মাসে লন্ডন-সিডনি রুটেও আরেকটি নতুন ফ্লাইট পরিচালনা করবে কান্তাস এয়ারওয়েজ।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali