দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কাজাখস্তানের সবচেয়ে বড় শহর আলমাটির নিকটে ১০০ জন আরোহী নিয়ে একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে ১৪ জন নিহত হওয়ার খবর বেরিয়েছে। গতকাল (শুক্রবার) সকালে বেক এয়ারলাইন্সের একটি যাত্রীবাহী জেট বিমান আলমাটির এয়ারপোর্ট হতে উড্ডয়ন করে। উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরই বিমানটি বিধ্বস্ত হয়।বিমানটি আলমাটি শহর হতে দেশটির রাজধানী নুরসুলতানের উদ্দেশে যাচ্ছিল বলে জানিয়েছে স্থানীয় বিমান কর্তৃপক্ষ। আলমাটি বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে নিউইয়র্ক টাইমস বলেছে, বিমানটিতে ৯৫ জন যাত্রী ও ৫ জন ক্রু ছিলো। আরোহীদের মধ্যে কয়েকজনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়। ঘটনাস্থলে উদ্ধার অভিযান অব্যাহত থাকে।
কাজাখস্তানের সবচেয়ে বড় শহর আলমাটির নিকটে ১০০ জন আরোহী নিয়ে একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে ১৪ জন নিহত হওয়ার খবর বেরিয়েছে। গতকাল (শুক্রবার) সকালে বেক এয়ারলাইন্সের একটি যাত্রীবাহী জেট বিমান আলমাটির এয়ারপোর্ট হতে উড্ডয়ন করে। উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরই বিমানটি বিধ্বস্ত হয়।বিমানটি আলমাটি শহর হতে দেশটির রাজধানী নুরসুলতানের উদ্দেশে যাচ্ছিল বলে জানিয়েছে স্থানীয় বিমান কর্তৃপক্ষ। আলমাটি বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে নিউইয়র্ক টাইমস বলেছে, বিমানটিতে ৯৫ জন যাত্রী ও ৫ জন ক্রু ছিলো। আরোহীদের মধ্যে কয়েকজনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়। ঘটনাস্থলে উদ্ধার অভিযান অব্যাহত থাকে।
সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায় যে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও ফুটেজে দেখা যায় যে, ঘটনাস্থলে তৎপরতা শুরু করেছেন উদ্ধারকর্মীরা। এই সময় এক নারীকে চিৎকার করে অ্যাম্বুলেন্স ডাকতেও শোনা যায়।
বিবিসি এক খবরে উল্লেখ করেছে যে, দুর্ঘটনা তদন্তের জন্য একটি বিশেষ কমিশনও গঠন করা হবে। হতাহতদের পরিবারবর্গের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট কাশিম জমরাট তোকায়েভ।
এদিকে বেক এয়ারলাইন্সের ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায় যে, ভিআইপিদের সেবা দেওয়ার লক্ষে কোম্পানিটি চালু হয় ১৯৯৯ সালে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি নিজেদেরকে দেশটির সবচেয়ে কম খরচের এয়ারলাইন হিসেবে ঘোষণা করেছে।
উল্লেখ্য যে, এটিই ওই শহরে প্রথম বিমান দুর্ঘটনা তা নয়। ২০১৩ সালের ২৯ জানুয়ারি আলমাটির কাছে এক বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২০ জনের প্রাণহানি ঘটে। এর এক মাস পূর্বে ২০১২ সালের ২৬ ডিসেম্বর সেনাবাহিনী বহনকারী একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২৭ জন নিহত হয়েছিলেন।