দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অভিধানে অনেক শব্দ রয়েছে। কিন্তু এতোদিন এই ‘ইনশাআল্লাহ’ শব্দটি ছিলো না। তবে জার্মান ভাষায় রচিত অভিধানে এবার সংযুক্ত হয়েছে ‘ইনশাআল্লাহ’ শব্দটি। জার্মান ভাষার একটি অভিধানে সম্প্রতি সংযুক্ত করা হলো আরবি শব্দ ‘ইনশাআল্লাহ’। যা মুসলিম উম্মাহ যে কোনো কথা এবং কাজের সংকল্প করার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ‘ডুডেন’ নামে একটি অভিধানে এই শব্দটি সংযুক্ত করা হয়েছে। ‘ইনশাআল্লাহ’ শব্দটি আরবিতে আল্লাহর কাছে কল্যাণকামী সাহায্য লাভের পরিভাষায় ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এটির অর্থই হলো- যদি আল্লাহ চান।
অভিধানে অনেক শব্দ রয়েছে। কিন্তু এতোদিন এই ‘ইনশাআল্লাহ’ শব্দটি ছিলো না। তবে জার্মান ভাষায় রচিত অভিধানে এবার সংযুক্ত হয়েছে ‘ইনশাআল্লাহ’ শব্দটি। জার্মান ভাষার একটি অভিধানে সম্প্রতি সংযুক্ত করা হলো আরবি শব্দ ‘ইনশাআল্লাহ’। যা মুসলিম উম্মাহ যে কোনো কথা এবং কাজের সংকল্প করার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ‘ডুডেন’ নামে একটি অভিধানে এই শব্দটি সংযুক্ত করা হয়েছে। ‘ইনশাআল্লাহ’ শব্দটি আরবিতে আল্লাহর কাছে কল্যাণকামী সাহায্য লাভের পরিভাষায় ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এটির অর্থই হলো- যদি আল্লাহ চান।
এই ‘ইনশাআল্লাহ’ শব্দটিই সম্প্রতি যুক্ত হয়েছে জার্মান ভাষায় রচিত অভিধান ‘ডুডেন’-এ। ডুডেন ওয়েবসাইটে গিয়ে ইংরেজিতে ‘Inshallah’ লিখে অনুসন্ধান করলেই ঠিক এভাবে জার্মান ভাষায় ‘inschallah’ লেখাটি চলে আসে। এই ‘ইনশাআল্লাহ’ শব্দটির অর্থ লেখা রয়েছে এভাবে- ‘wenn Allah will’। এর অর্থই হহলো- ‘যদি আল্লাহ চান।’
মুসলিম ধর্মে এই ‘ইনশাআল্লাহ’ শব্দটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার হয়ে থাকে। কোনো কিছু করার প্রত্যায় ব্যক্ত করার পর বলা হয় ‘ইনশাআল্লাহ’। যেমন- ‘আমি আগামীকাল ঈশ্বরদী যাবো ‘ইনশাআল্লাহ’, আপনার কাছে যে টাকাটি আমি কর্জ নিয়েছিলাম সেই টাকাটা আমি আগামী পরশু আপনাকে টাকাটি দিয়ে দেবো ‘ইনশাআল্লাহ’।’ ঠিক এভাবেই মুসলিমরা বিভিন্ন কাজের সময় এই ‘ইনশাআল্লাহ’ শব্দটি ব্যবহার করে থাকেন। এই ‘ইনশাআল্লাহ’ শব্দটি তাই মুসলমানদের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ শব্দ হিসেবে এই ‘ইনশাআল্লাহ’ শব্দটি পরিগণিত হয়ে থাকে প্রায় সময়।
উল্লেখ্য যে, এই ‘ডুডেন’ অভিধানটি ১৮৮০ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। তবে শতাধিক বছরের পুরনো এই অভিধানের ছাপানো কপিতে ‘ইনশাআল্লাহ’ শব্দটি থাকবে কিনা এটি কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্তের ওপরই নির্ভর করবে। তবে অনলাইন সংস্করে এটি যুক্তও হয়েছে।