দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ রাজধানী ঢাকা থেকে খুব বেশি দূরে নয়। গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈরের শ্রীফলতলী জমিদার বাড়ি ভ্রমণ করে আসতে পারেন খুব সহজেই। গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈরের শ্রীফলতলী গ্রামে শ্রীফলতলীতে এই জমিদার বাড়ি অবস্থিত। রহিম নেওয়াজ খান চৌধুরীর মাধ্যমে এই জমিদার বাড়ির গোড়াপত্তন ঘটেছিলো। রহিম নেওয়াজ খানের পিতা খোদা নেওয়াজ খান শ্রীফলতলী এই জমিদার এস্টেটের কর্ণধার ছিলেন। শ্রীফলতলী জমিদার বাড়িটি জমিদারী পরিচালনার কাজে ব্যবহার করা হতো। রহিম নেওয়াজ খানের প্রচেষ্টার কারণে প্রায় ১০০ বছর পূর্বেই কালিয়াকৈর থানা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
রাজধানী ঢাকা থেকে খুব বেশি দূরে নয়। গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈরের শ্রীফলতলী জমিদার বাড়ি ভ্রমণ করে আসতে পারেন খুব সহজেই। গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈরের শ্রীফলতলী গ্রামে শ্রীফলতলীতে এই জমিদার বাড়ি অবস্থিত। রহিম নেওয়াজ খান চৌধুরীর মাধ্যমে এই জমিদার বাড়ির গোড়াপত্তন ঘটেছিলো। রহিম নেওয়াজ খানের পিতা খোদা নেওয়াজ খান শ্রীফলতলী এই জমিদার এস্টেটের কর্ণধার ছিলেন। শ্রীফলতলী জমিদার বাড়িটি জমিদারী পরিচালনার কাজে ব্যবহার করা হতো। রহিম নেওয়াজ খানের প্রচেষ্টার কারণে প্রায় ১০০ বছর পূর্বেই কালিয়াকৈর থানা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
যেকোন দর্শনার্থীই শ্রীফলতলী এই জমিদার বাড়ির দুই তরফ অংশটি ঘুরে দেখতে পারেন। ছোট তরফ অংশে জমিদারের বর্তমান উত্তরাধীকারীগণ বসবাস করছেন। যে কারণে এখানে প্রবেশের জন্য অনুমতির প্রয়োজন পড়ে। বিভিন্ন ছবির শুটিংয়ের জন্যও ছোট তরফ ভাড়া দেওয়া হয়ে থাকে। বড় ও ছোট তরফের মাঝামাঝি স্থানে একটি মসজিদও রয়েছে।
কিভাবে যাবেন
ঢাকা হতে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে যেতে হলে রাজধানী পরিবহণের বাস এয়ারপোর্ট ও উত্তরা হয়ে কালিয়াকৈর যাবে। রাজধানী পরিবহণের বাসে শ্রীফলতলী মোড়ে আপনি অনায়াসে নামতে পারবেন। শ্রীফলতলী মোড় হতে মাত্র ৫ হতে ৬ মিনিট হাঁটলেই জমিদার বাড়ি গিয়ে পৌঁছে যাবেন।
অপরদিকে গাবতলী বাস টার্মিনাল হতে মৌমিতা, ইতিহাস এবং ঠিকানা পরিবহণের বাস গাজীপুরের চন্দ্রা পর্যন্ত চলাচল করে থাকে। চন্দ্রা হতে কালিয়াকৈর বাস স্ট্যান্ড এসে সেখান থেকে রিক্সা নিয়ে শ্রীফলতলী জমিদার বাড়ি যেতে পারেন ইচ্ছে করলে।
থাকবেন কোথায়
যারা অনেক দূর হতে আসেন তারা রাত্রিযাপনের জন্য গাজীপুরে বেশকিছু ভালো মানের আবাসিক হোটেল এবং রিসোর্ট পাবেন। হ্যাপি ডে ইন, নন্দন ভিলেজ, নক্ষত্রবাড়ি রিসোর্ট, হলিডে এক্স ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য আবাসিক স্থান রয়েছে থাকার জন্য।
তথ্যসূত্র: https://vromonguide.com