দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ যখন কোনো সক্ষম দম্পতি একসঙ্গে থাকার পরও এক বছর এবং এর বেশি সময় একসঙ্গে থাকা সত্ত্বেও সন্তান জন্মদানে ব্যর্থ হয়, তখন সেই দম্পতিকে ‘বন্ধ্যা’ ও দম্পতির এ অবস্থাকে বন্ধ্যাত্ব বলা হয়। বন্ধ্যাত্ব শুধু সবসময় নারীদের সমস্যা তা নয়। নারী-পুরুষ উভয়ের সমস্যাই বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে। এই বন্ধ্যাত্ব পুরুষ বা নারী অথবা উভয়ের কারণেও হতে পারে।
যখন কোনো সক্ষম দম্পতি একসঙ্গে থাকার পরও এক বছর এবং এর বেশি সময় একসঙ্গে থাকা সত্ত্বেও সন্তান জন্মদানে ব্যর্থ হয়, তখন সেই দম্পতিকে ‘বন্ধ্যা’ ও দম্পতির এ অবস্থাকে বন্ধ্যাত্ব বলা হয়। বন্ধ্যাত্ব শুধু সবসময় নারীদের সমস্যা তা নয়। নারী-পুরুষ উভয়ের সমস্যাই বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে। এই বন্ধ্যাত্ব পুরুষ বা নারী অথবা উভয়ের কারণেও হতে পারে।
যৌবনে টেস্টোস্টেরন হরমোন যথেষ্ট পরিমাণে ক্ষরিত হয় বলেই যৌন মিলনের বাসনা জন্মে। তবে বার্ধক্যে এসে টেস্টোস্টেরন হরমোনের ক্ষরণ কমে যায়। তাই ইচ্ছেটাও তখন কমে যেতে থাকে। এ ছাড়াও শরীরে অতিরিক্ত চর্বির কারণে এই সমস্যা হতে পারে।
থাইরয়েড কিংবা ডায়াবেটিসের কারণেও এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই সমস্যা থেকে বের হয়ে আসতে পারে ডার্ক চকলেট।
বিশেষজ্ঞদের দাবি হলো, শুক্রাণুর কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় ডার্ক চকলেট! ডার্ক চকলেটে রয়েছে অ্যামিনো অ্যাসিড, এল-আর্জিনিন এইচসিএল যা শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়িয়ে দেয়। তাছাড়াও পুরুষের বন্ধ্যাত্ব দূর করতে এই চকলেট বিশেষ ভূমিকাও রাখে।
বিশেষজ্ঞরা আরও জানিয়েছেন, ডার্ক চকলেটে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা যৌন উদ্দীপনা বৃদ্ধিতেও ভুমিকা রাখে।
গবেষণায় দেখা গেছে, যে সবপুরুষ নিয়মিত সামান্য পরিমাণে হলেও ডার্ক চকলেট খান, তাদের যৌন ক্ষমতা অন্যদের চেয়ে একটু বেশি।
তাই মিল্ক চকলেট নয় বরং বন্ধ্যাত্বের ঝুঁকি কমাতে, শুক্রাণুর সংখ্যা ও কর্মক্ষমতা বাড়াতে নিয়মিত খান ডার্ক চকলেট। বিশেষজ্ঞরা এই পরামর্শই দিয়েছেন।