The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ভ্রমণ: লালমনিরহাটের তুষভান্ডার জমিদার বাড়ি

প্রায় চারশত বৎসর পূর্বে জমিদার মুরারিদেব ঘোষাল ভট্টাচার্য লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জে তুষভান্ডার জমিদার বাড়ি প্রতিষ্ঠা করেন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনি অবসর সময়কে কাজে লাগাতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন লালমনিরহাটের তুষভান্ডার জমিদার বাড়ি। তাহলে আপনি ইতিহাস সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পারবেন।

ভ্রমণ: লালমনিরহাটের তুষভান্ডার জমিদার বাড়ি 1

প্রায় চারশত বৎসর পূর্বে জমিদার মুরারিদেব ঘোষাল ভট্টাচার্য লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জে তুষভান্ডার জমিদার বাড়ি প্রতিষ্ঠা করেন। কথিত রয়েছে, ১৬৩৪ খ্রিষ্টাব্দে মহারাজা প্রাণ নারায়ণের শাসনামলে মুরারিদেব ঘোষাল ভট্টাচার্য চব্বিশ পরগনা জেলা হতে রসিক রায় বিগ্রহ নামক একটি ধর্মীয় বিষয় নিয়ে কোচবিহারে এসেছিলেন। তৎকালীন সময় ধর্মীয় কাজের জন্য ভূমি দান করা হতো। মহারাজা প্রাণ নারায়ণ ঘোষাল ভট্টাচার্যকে বিগ্রহ পূজা করার জন্য ৯টি মৌজা দান করেছিলেন। তবে ঘোষাল ভট্টাচার্য একজন ব্রাহ্মণ ছিলেন তাই তিনি মহারাজার দান ভোগে আপত্তি জানান ও তিনি রাজাকে সেই সম্পত্তি ভোগের উপর খাজনা নেওয়ার প্রস্তাবও করেন। তবে রাজা খাজনা হিসেবে ধানের তুষ নেওয়ার জন্যই দাবী করেন। যে কারণে কোচবিহারের রাজাকে দেওয়ার জন্য পুরো জমিদারি এলাকা ধানের তুষ সংগ্রহ করে জমিদার বাড়ির পূর্ব পাশে রাখা হতো। এই ঘটনা থেকে এই জমিদার বাড়িটি তুষভাণ্ডার জমিদার বাড়ি হিসাবেই পরিচিতি লাভ করে।

এই জমিদার বংশের আরেক জমিদার হলেন কালী প্রসাদ রায় চৌধুরী। তার নামে কালীগঞ্জ উপজেলার নামকরণও করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠার প্রায় চারশত বছর পর ১৯৩৫ সালে জমিদার গীরিন্দ্র মোহন রায় চৌধুরীর মৃত্যুর মাধ্যমে তুষভাণ্ডার জমিদার বাড়ির ঐতিহাসিক শাসনামলের অবসান ঘটেছিলো।

যাবেন যেভাবে

ঢাকা থেকে লালমনিরহাট যাওয়ার জন্য বিভিন্ন পরিবহণের বাস ও আন্তঃনগর ট্রেন রয়েছে। কমলাপুর রেলওয়ে ষ্টেশন হতে শুক্রবার ছাড়া বাকি ৬ দিন রাত ১০ টা ২০ মিনিটে লালমনি এক্সপ্রেস ট্রেন যাত্রা করে থাকে। গাবতলী এবং কল্যাণপুর থেকে হানিফ ও শাহ আলী পরিবহনের বাস প্রতিদিন লালমনিরহাটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।

লালমনিরহাট শহর হতে তুষভান্ডার জমিদার বাড়ির দূরত্ব প্রায় ২৭ কিলোমিটারের মতো। বিভিন্ন স্থানীয় পরিবহণে চড়ে লালমনিরহাট থেকে কালীগঞ্জ উপজেলার তুষভান্ডার ইউনিয়নে অবস্থিত তুষভান্ডার জমিদার বাড়ি আপনি যেতে পারবেন।

থাকবেন কোথায়

কালিগঞ্জে রাত্রিযাপনের জন্য সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল পাবেন। এছাড়াও লালমনিরহাটে অবস্থিত মোটামুটি মানের আবাসিক হোটেলের মধ্যে হোটেল সীমান্ত আবাসিক, খান হোটেল, হোটেল অতিথি, হোটেল মাসুদ, হোটেল অবসর ও উত্তরা হোটেল হলো উল্লেখযোগ্য আবাসিক হোটেল।

খাবেন কোথায়

লালমনিরহাটে প্যারাডাইস, সীমান্ত ক্যান্টিন, পালকি,পলাশী, নিউ শান্তি এবং মুক্তিযোদ্ধা হোটেল সহ বেশকিছু খাবার হোটেল এবং রেস্টুরেন্ট রয়েছে, যেগুলোতে আপনি নির্দিধায় খেতে পারেন।।

তথ্যসূত্র: https://vromonguide.com

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali