The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

ভ্রমণ: ঘুরে আসুন হবিগঞ্জের বিথাঙ্গল বড় আখড়া

বৈষ্ণব ধর্মালম্বীদের অন্যতম তীর্থস্থান হিসাবে পরিচিত এই আখড়াটি ষোড়শ শতাব্দীতে রামকৃষ্ণ গোস্বামী নির্মাণ করেছিলেন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ইতিহাস এবং ধর্ম দুটোই একে অপরের সঙ্গে জড়িত। ইতিহাস ঐতিহ্য সম্পর্কে সম্মক জ্ঞান অর্জন করতে হলে আপনাকে যেতে হবে হবিগঞ্জের বিথাঙ্গল বড় আখড়া। এটি বৈষ্ণব ধর্মালম্বীদের অন্যতম তীর্থস্থান।

ভ্রমণ: ঘুরে আসুন হবিগঞ্জের বিথাঙ্গল বড় আখড়া 1

হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলায় বিতঙ্গল গ্রামে বিথাঙ্গল বড় আখড়া বা যাকে বলা হয় বিতঙ্গল আখড়ার অবস্থান। বৈষ্ণব ধর্মালম্বীদের অন্যতম তীর্থস্থান হিসাবে পরিচিত এই আখড়াটি ষোড়শ শতাব্দীতে রামকৃষ্ণ গোস্বামী নির্মাণ করেছিলেন। মধ্যযুগীয় স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত বিথাঙ্গল বড় আখড়ায় ১২০ জন বৈষ্ণবের জন্য পৃথক কক্ষও রয়েছে। এখানে যথাযোগ্য ভাবগাম্ভীর্য্যের মাধ্যমে বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসব আয়োজন করা হয়। এই সব বিভিন্ন উৎসবের মধ্যে রয়েছে আষাড় মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে রথযাত্রা, ফাল্গুন মাসে দোল পূর্ণিমার ৫ দিন পর পঞ্চম দোল উৎসব পালন, কার্তিক মাসের শেষ দিনে ভোলা সংক্রান্তিতে কীর্তন, চৈত্রের অষ্টমী তিথিতে পূণ্যস্নান এবং বারুনী মেলা ইত্যাদি হয়ে থাকে।

বিথাঙ্গল বড় আখড়ার অন্যতম নিদর্শনের মধ্যে রয়েছে সুসজ্জিত রথ, পিতলের সিঙ্ঘাসন, ২৫ মণ ওজনের শ্বেত পাথরের চৌকি, রৌপ্য পাত্র এবং সোনার মুকুট উল্লেখযোগ্য। প্রতিদিন অসংখ্য পর্যটক বানিয়াচং উপজেলা সদর হতে ১২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় ভাবে গুরুত্বপূর্ণ বিথাঙ্গল বড় আখড়া পরিদর্শন করতে এসে থাকেন।

যাবেন কিভাবে

ঢাকা হতে বানিয়াচংয়ের দূরত্ব হলো ১৮১ কিলোমিটার। হবিগঞ্জ বা শায়েস্তাগঞ্জ পৌঁছে অটোরিকশা, সিএনজি বা বাসে বানিয়াচং যাওয়া যাবে। হবিগঞ্জ হতে বানিয়াচংয়ের দূরত্ব ২৪ কিলোমিটার ও শায়েস্তাগঞ্জ থেকে বানিয়াচংয়ের দূরত্ব ৩৬.২ কিলোমিটার। রেলপথ ব্যবহার করতে চাইলে ঢাকা হতে কেবল মাত্র শায়েস্তাগঞ্জ আপনি আসতে পারবেন।

বর্ষাকালে হবিগঞ্জের পাশের জেলা কিশোরগঞ্জের হাওর এলাকা (যেমন ইটনা, অষ্টগ্রাম, মিঠামইন, নিকলী, বাজিতপুর) হতে ইঞ্জিন চালিত নৌকা দিয়ে দেড় হতে দুই ঘন্টায় বিথাঙ্গল যাওয়া যাবে। তবে শুকনো মৌসুমে হবিগঞ্জ কামড়াপুর ব্রীজ হতে জিপ দিয়ে সুজাতপুর এসে নৌকো কিংবা পায়ে হেটেও আখড়ায় যাওয়া যায়।

আপনি থাকবেন কোথায়

এখানে রাতে থাকার কোনো রকম সুযোগ নেই। তবে উৎসবের সময় এখানে রাত্রিযাপনের ব্যবস্থা করা হয়।

খাবেন কোথায়

স্থানীয় পর্যায়ে এখানে কিছু খাবারের হোটেলও রয়েছে। পছন্দমত খাবার খেতে চাইলে আপনাকে বানিয়াচং বা হবিগঞ্জ শহরে যেতে হবে।

তথ্যসূত্র: https://vromonguide.com

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali