দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ পৃথিবীর কোনো কিছুই যেনো থেমে নেই। যতো আতঙ্কই থাক না কেনো বিজ্ঞানীদের গবেষণার যেনো শেষ নেই। এবার বিজ্ঞারীরা জানালেন, পৃথিবীতে ১৬ দিন পরপর সিগন্যাল পাঠাচ্ছে এলিয়েনরা! বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন যে, ১৬ দিন পরপর পৃথিবীতে ৫০ কোটি আলোকবর্ষ দূরের গ্যালাক্সি হতে ক্রমাগত আসছে রহস্যময় এক রেডিও সংকেত। গত ৪০৯ দিন ধরে প্রতি ১৬ দিন পরপর এই সংকেত পাঠানো হচ্ছে। মহাকাশ গবেষণায় ব্যবহৃত শক্তিশালী টেলিস্কোপে ধরা পড়েছে এমন রহস্যময় ঘটনা।
পৃথিবীর কোনো কিছুই যেনো থেমে নেই। যতো আতঙ্কই থাক না কেনো বিজ্ঞানীদের গবেষণার যেনো শেষ নেই। এবার বিজ্ঞারীরা জানালেন, পৃথিবীতে ১৬ দিন পরপর সিগন্যাল পাঠাচ্ছে এলিয়েনরা! বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন যে, ১৬ দিন পরপর পৃথিবীতে ৫০ কোটি আলোকবর্ষ দূরের গ্যালাক্সি হতে ক্রমাগত আসছে রহস্যময় এক রেডিও সংকেত। গত ৪০৯ দিন ধরে প্রতি ১৬ দিন পরপর এই সংকেত পাঠানো হচ্ছে। মহাকাশ গবেষণায় ব্যবহৃত শক্তিশালী টেলিস্কোপে ধরা পড়েছে এমন রহস্যময় ঘটনা।
এই সংকেতগুলোর অদ্ভুত মিল শনাক্ত করেছে দ্য কানাডিয়ান হাইড্রোজেন ইনটেনসিটি ম্যাপিং এক্সপেরিমেন্ট কিংবা ফাস্ট রেডিও বার্স্ট (এফআরবি) প্রজেক্ট। টেলিস্কোপ দিয়ে এটি শনাক্ত করেন কানাডা এবং যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞানীরা।
সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে এই খবর জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম সিএনএন।
সাধারণত দূরবর্তী বস্তুর অস্তিত্ব জানতে রেডিও সংকেত ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে নিয়মিত বিরতিতে এমন সংকেত বিজ্ঞানীদের ভাবতে তা বাধ্য করেছে যে, সত্যিই কী তাহলে ভিনগ্রহের প্রাণী বা এলিয়েনরা মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে আসছে!
জানা যায়, মহাশূন্য হতে পৃথিবীতে রেডিও সংকেত ভেসে আসার ঘটনা এটিই প্রথম তা নয়। তবে এবারের ঘটনার বিশেষত্ব হলো, ইতিপূর্বে বিভিন্ন সময় এই ধরনের সংকেত শোনা গেলেও এমন নিয়মিত বিরতিতে এই ধরনের ঘটনা আগে কখনও দেখা যায়নি।
এফআরবি জানিয়েছে যে, ২০১৮ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর হতে ২০১৯ সালের ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত তারা এমন সংকেত পেয়েছেন। ঘণ্টায় একবার বা দুইবার করে টানা ৪ দিন পৃথিবীতে আসে এই সংকেতটি। তারপর টানা ১২ দিন একেবারে চুপ থাকে এটি।
অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে, মোট ১৬ দিনের একটি চক্র মেনে পৃথিবীতে এই সংকেত পাঠানো হচ্ছে। রহস্যময় এই সংকেতটি ঠিক কোথা থেকে আসছে এখন পর্যন্ত সেই বিষয়টি বিজ্ঞানীরা শনাক্ত করতে পারেননি।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক উপরের নিয়মে ধুয়ে ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।