The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কোন পথে শরীরে ঢুকতে পারে করোনা ভাইরাস

মানুষ আছে আতঙ্কে। কোন পথে মানুষের শরীরের প্রবেশ করে করোনা ভাইরাস? কীভাবে শরীরে ঢুকে পড়ছে সে অবাধে!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিশ্বজুড়ে যেন এক আতঙ্কের নাম করোনা ভাইরাস। চোখে দেখা যায় না। আবার নেই প্রতিষেধকও। তাই এর আক্রমণ নিয়ে সবাই চিন্তিত। জেনে নিন কিভাবে শরীরের ঢুকতে পারে করোনা ভাইরাস।

কোন পথে শরীরে ঢুকতে পারে করোনা ভাইরাস 1

মানুষ আছে আতঙ্কে। কোন পথে মানুষের শরীরের প্রবেশ করে করোনা ভাইরাস? কীভাবে শরীরে ঢুকে পড়ছে সে অবাধে!

গবলেট’ এবং ‘সিলিয়াটেড’- নাকের দুই কোষের মাধ্যমে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি সবথেকে বেশি। ওয়েলকাম স্যাঙ্গার ইনস্টিটিউটের গবেষণায় উঠে এসেছে এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। সম্প্রতি ‘নেচার মেডিসিন’ শীর্ষক জার্নালে গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়।

বিজ্ঞানীদের দাবি হলো, দুই কোষ ব্যবহার করেই করোনা ভাইরাস মানব দেহে প্রবেশ করে থাকে। এর আগে ২০০৩ সালে সার্স মহামারীর সময়ও এই নাকের দুটি কোষের বিষয় উঠে এলে ঠিক কোন দু’টি কোষের জন্য ভাইরাসের গতি ত্বরান্বিত হয়, তা অবশ্য স্পষ্ট ছিল না। সেটি নিয়ে গবেষণা চলছিল। সেই গবেষণাতেই উঠে আসে যে ‘গবলেট’ ও ‘সিলিয়াটেড’ কোষের নাম। তবে এখানেই শেষ নয়। কোভিড-১৯-এর চিকিৎসার মাধ্যমে সংক্রমণ কমানোর সম্ভাব্য উপায়েরও উল্লেখ রয়েছে এতে।

করোনা ভাইরাস সংক্রমণে কোন কোষগুলো ভূমিকা রাখে সেটি জানতে ‘সিঙ্গেল সেল আরএনএন সেকুয়েন্সিংয়ের’ একাধিক ‘হিউম্যান সেল অ্যাটলাস (এইচসিএ) কনসোর্টিয়াম ডেটাবেস’ নিয়ে গবেষণা চালানো হয়েছে। করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সিম্পটম বা উপসর্গ রয়েছে বা উপসর্গ নেই এমন ধরনের মানুষের শরীর হতে পৃথক পৃথকভাবে ২০ ধরনের টিস্যুর নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিলো পর্যবেক্ষণের জন্য। টিস্যুগুলি মানুষের ফুসফুস, নাক, চোখ, অন্ত্র, হৃদযন্ত্র, লিভার ও কিডনি হতে সংগ্রহ করা হয়েছে।

গবেষণার নেতৃত্বে থাকা ওয়েলকাম স্যাঙ্গার ইনস্টিটিউটের ড. ওয়ারাডন সাংনাক এই বিষয়ে বলেছেন, “রিসেপ্টর প্রোটিন এসিই টু’ ও ‘টিএমপিআরএসএস ২ প্রোটিয়েজ’ করোনা ভাইরাস সংক্রমণে সহায়তা করে থাকে। এগুলি নাকের ভিতরের আবরণ ছাড়াও আরও শরীরের অনেক অঙ্গে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে। পরে আমরা জানতে পারি যে, শ্বাসতন্ত্রের সকল কোষের মধ্যে নাকের ‘মিউকাস’ সৃষ্টিকারী ‘গবলেট’ এবং ‘সিলিয়াটেড’ কোষে এই দুই প্রোটিনের মাত্রা থাকে সর্বাধিক। অর্থাৎ প্রাথমিকভাবে এই পথেই করোনা ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি অনেক বেশি থাকে।”

নেদারল্যান্ডের ‘ইউনিভার্সিটি মেডিকেল সেন্টার গ্রোনিংগেনের’ মার্টিজন নাওয়াইজন বলেছেন, ‘করোনা ভাইরাস কীভাবে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে সেটি আমরা অনুসন্ধান করছি। নাকের ভেতরের যে স্থানে এই কোষগুলো থাকে সেখানে ভাইরাসের পৌঁছে যাওয়া অত্যন্ত সহজ একটি কাজ। আবার অন্যদের সংক্রমিত করতেও সেগুলোই সহায়ক।’

গবেষকরা বলেছেন যে, “প্রধান দুটি ‘এন্ট্রি পয়েন্ট’, ‘এসিই টু’ এবং ‘টিএমপিআরএসএস টু’, ‘কর্নিয়া’তে ও অন্ত্রের ভেতরের আবরণেও থাকে। অর্থাৎ চোখ ও চোখের পানির গ্রন্থির মাধ্যমেও করোনা ভাইরাস মানুষের মধ্যে সংক্রমিত হতে পারে। এমনকি মলের মাধ্যমে তা ছড়ানোর সম্ভাবনা একেবারে নাকচ করা হচ্ছে না।”

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali