দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ভারতের উত্তরাখণ্ডের পিথোরাগড় সীমান্তে বর্ডার রোড বানানোর জন্য সেনা মোতায়েন করেছে নেপাল। দারচুলা-তিনকার মধ্যকার ওই সড়কটি মহাকালী করিডর নামে পরিচিত।
নেপালিদের ভারতের সড়কের ওপর নির্ভরতা কমানোর জন্যই এমন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া।
যাতায়াতের সড়ক না থাকায় ওই এলাকার গ্রামীবাসীদেরকে এতোদিন ভারতের সড়ক মাড়াতে হতো। একবার এই সড়কটি হয়ে গেলে নেপালের সাধারণ মানুষের ভারতের ওপর নির্ভরতা যেমন কমবে, তেমিন দেশটির আর্মড-পুলিশ এলাকাটিতে বর্ডার পোস্ট বসাতে পারবে। সেইসঙ্গে দিতে পারবে টহলও।
অপরদিকে তিনকারের কাছেই চায়না বর্ডারেও গমনাগমন সহজতর হবে সড়কটির কাজ সম্পন্ন করা হলে। এছাড়াও পিলগ্রিম ও কৈলাস মানস সরোবরে যেতেও ট্যুরিস্টদের জন্য খুব সহজ হয়ে যাবে।
উত্তরাখণ্ডের কয়েকটি এলাকাকে নিজেদের মানচিত্রে স্থান দিয়ে নেপালের পার্লামেন্ট সম্প্রতি যে বিলটি পাস করেছে, সেই উত্তেজনার রেশ না কাটতেই এমন খবর এলাকাবাসীকে আরও চিন্তায় ফেলে দিয়েছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, অগ্রাধিকারভিত্তিতেই সড়কটি নির্মাণ করছে নেপালি আর্মি। কয়েকমাস পূর্বেই ১৩৪ কিলোমিটার সড়কটি তৈরি করতে আর্মি নিয়োজিত করে নেপাল সরকার।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।