The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

করোনা টেস্টে আস্থাহীনতার কারণ রিজেন্টের সাহেদ

মানুষ যেনো আস্থা হারিয়ে ফেলেছেন করোনা টেস্টের ক্ষেত্রে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ করোনার লক্ষণ থাকলেও মানুষ এখন যেনো আর টেস্ট করতে আস্থা রাখতে পারছেন না। এর কারণ ভুয়া করোনা টেস্ট। যা করেছেন রিজেন্টের সাহেদ করিম ও ডা: সাবরীনা।

করোনা টেস্টে আস্থাহীনতার কারণ রিজেন্টের সাহেদ 1

মানুষ যেনো আস্থা হারিয়ে ফেলেছেন করোনা টেস্টের ক্ষেত্রে। করোনার লক্ষণ থাকলেও যেনো জনগণ টেস্ট করতে চাইছেন না। টেস্টে যে আস্থা এতোদিন মানুষের মধ্যে ছিলো তা সাহেদ ও ডা: সাবরিনার মতো মানুষের কারণে আস্থাহীনতা সৃষ্টি হয়েছে।

মানুষ কোথায় যাবে? সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো এখনও হয়তো সঠিক পরীক্ষা ও রিপোর্ট দিয়ে আসছে। কিন্তু এর বাইরেও তো অনেক প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে টেস্টের জন্য। তাদের প্রতি আর জনগণের আস্থা থাকছে না।

এখন জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনতে হলে অবশ্যই সরকারকে এর উদ্যোগ নিতে হবে। কার্যকরি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। বেসরকারি পর্যায়ে যেসব প্রতিষ্ঠান টেস্ট করছে তাদেরকে নজরে রাখতে হবে। তারা কিভাবে কতো কীট নিয়ে কতোগুলো পরীক্ষা করলো সেগুলো সরকারি নখদর্পণে রাখতে হবে। এইসব কার্যকরি পদক্ষেপ গ্রহণ করলে হয়তো আবার জনগণের মধ্যে টেস্টে আস্থা ফিরে আসবে। সেই সঙ্গে যারা এই ধরনের অমানবিক কাজের সঙ্গে জড়িত তাদের আইনের আওতায় এনে কঠোরতম শাস্তির ব্যবস্থা নিয়ে হবে। এবং সেটি করতে হবে দ্রুত বিচারের আওতায় এনে। তাহলে জনগণের মধ্যে আবার আস্থা ফিরে আসবে।

তবে মানবিকতা এই নিন্মস্তরে আসার বিষয়টি সত্যিই আশ্চর্যজনক। কংক্রিটের রাস্তায় রডের পরিবর্তে দেওয়া হয় বাঁশের বাতা। তবে সেখানে কিন্তু দ্রুত রাস্তা নষ্ট হয় কিন্তু মানুষের প্রাণহানীর বিষয়টি হয়তো আসে না। কিন্তু যেখানে মানুষের জীবন-মরণের বিষয় যেমন এই করোনা টেস্ট। একজন মানুষ পজেটিভ হয়েও হয়তো রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে নেগেটিভ। সে নিজেও চিকিৎসা না নিয়ে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছেন, সেই সঙ্গে আরও বহু মানুষকে আক্রান্ত করছেন। এমন অমানবিক কাজ যে বা যারা করতে পারে, তাদেরকে মানুষের কাতারেই রাখা যাবে না। তাদের কঠোর থেকে কঠোরতর শাস্তি দিতে হবে। তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali