দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বর্তমান সময়ে ফেসবুকের গুরুত্ব অনেক। বাংলাদেশের শিশু বয়সী হতে শুরু করে বৃদ্ধরাও এখন ফেসবুকে আসক্ত। এবার প্রশ্ন দেখা দিয়েছে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের দাম কী ৭০,০০০ টাকা?
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে আপনার একটি অ্যাকাউন্ট রয়েছে। আপনার অ্যাকাউন্টটি হয়তো বন্ধ, ডিএ্যাকটিভ রাখতে হবে। বিনিময়ে আপনাকে কিছু অর্থ দেওয়া হবে। যদি প্রশ্ন করা যায় সেজন্য আপনি কতো টাকা আসা করেন?
একটি গবেষণা বলছে যে, আপনি কম-বেশি যাই দাবি করুন না কেনো, দেখা গেছে একটি অ্যাকাউন্টের মূল্য গড়ে প্রায় ৭০ হাজার টাকা! অর্থাৎ একজন ব্যবহারকারীকে ৭০ হাজার টাকা দিলে তিনি তার অ্যাকাউন্টটি বন্ধ, হস্তান্তর কিংবা ডিঅ্যাকটিভ করতে রাজি হয়ে যান।
ব্যবহারকারীদের কাছে এই জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যমটি কতোটা মূল্যবান তা নিয়ে এক জরিপ পরিচালনা করা হয়। ‘প্লাস ওয়ান’ নামে একটি জার্নালে ওই জরিপের ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টাফ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা ওই জরিপে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট নিলামের ব্যবস্থা করেছিলেন। এজন্য অ্যাকাউন্টধারীরা কতো টাকা প্রত্যাশা করেন তা জানতেও চাওয়া হয়। এর উত্তরে এমনটিভাবে গড়ে ৭০ হাজার টাকা প্রত্যাশা করেন ব্যবহারকারীরা।
তথ্যসূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।