দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এবার দেশের বাজারে স্লিম, হালকা ওজন ও শক্তিশালী পারফরম্যান্সের দুটি ল্যাপটপ উন্মোচন করলো আসুস। একবার চার্জে ১৫ ঘণ্টা চলবে আসুসের এই ল্যাপটপটি!
‘ভিভোবুক এস১৪’ ও ‘ভিভোবুক এস১৫’ ল্যাপটপ দুটি স্টাইল ও পারফরম্যান্সের অনবদ্য এক মিশ্রণ বলা যায়। নোটবুকগুলো আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে এর গায়া গ্রিন, রেজিউলেট রেড, ড্রিমি হোয়াইট এবং ইন্ডি ব্ল্যাক কালার, যা থেকে পছন্দের রং বেছে নেওয়ার সুযোগ পাবেন ক্রেতারা।
জানা যায়, ১৪ ইঞ্চির ভিভোবুক এস১৪-তে থাকছে ১৫.৯ মিলিমিটারের কাঠামো, এটির ওজন মাত্র ১.৪ কেজি। অপরদিকে ১৫ ইঞ্চি ভিভোবুক এস১৫-তে ১৬.১ মিলিমিটারের কাঠামো রয়েছে। এটির ওজন মাত্র ১.৮ কেজি। এই দুটি ল্যাপটপেই রয়েছে চিকন বেজেলের ন্যানো এজ ফুলএইচডি ডিসপ্লে, যা ছোট কাঠামোতেও স্ক্রিনকে অনেক বড় দেখাবে। আইপিএস লেভেলের ডিসপ্লেতে দেখার অভিজ্ঞতা হবে যেনো এক মনোমুগ্ধকর, দেবে ১৭৮ ডিগ্রি ওয়াইড ভিউ অ্যাঙ্গেলও। ভালোমানের সাউন্ড দিতে এতে আরও রয়েছে বিল্টইন হারম্যান কার্ডন সার্টিফাইড অডিও। ভিভোবুক সিরিজের ল্যাপটপগুলো বিনোদন ও যেকোনো ধরনের প্রোডাক্টিভ কাজের জন্য খুবই উপযুক্ত।
নতুন ভিভোবুক এস সিরিজের ল্যাপটপগুলোতে আরও রয়েছে এএমডির সর্বশেষ রাইজেন ৪০০০ সিরিজের শক্তিশালী প্রসেসর রাইজেন (৫/ রাইজেন ৭) ও ১০ম প্রজন্মের ইন্টেল কোর প্রসেসর (কোর আই৫/কোর আই৭)। সাবলীলভাবে ও যেকোনো প্রকার ল্যাগ ছাড়া মাল্টিটাস্কিং এবং হাইএন্ড ডেফিনেশন ইন্টারটেইনমেন্ট অভিজ্ঞতা দিতে ডিভাইসগুলোতে আরও রয়েছে ১৬ জিবি পর্যন্ত র্যাম ও ডেডিকেটেড গ্রাফিক সুবিধাও। এতে স্টোরেজ থাকছে এক টেরাবাইটের পিসিএলই এসএসডি।
অত্যাধুনিক প্রযুক্তির নেটওয়ার্ক কানেক্টিভিটি দিতে এতে আরও রয়েছে অনবোর্ড ইন্টেল ওয়াইফাই ৬, যা আপনাকে দেবে সুপারফাস্ট নেটওয়ার্ক স্পিড। দীর্ঘ ব্যাকআপ সুবিধা নিশ্চিত করতে আসুস ভিভোবুক এস১৪ ও এস১৫ ডিভাইসে আরও রয়েছে ৫০ ওয়াটের থ্রি সেলের লিথিয়াম পলিমার ব্যাটারি। যাতে সাপোর্ট করবে ফাস্ট চার্জিং সুবিধা।
একবার ফুল চার্জে থাকলে ল্যাপটপটি অন্তত ১৫ ঘণ্টা পর্যন্ত চালানো যাবে। নতুন এই ল্যাপটপেই থাকছে জেনুইন উইন্ডোজ ১০। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আরও থাকছে বিল্ট-ইন ফিঙ্গার প্রিন্ট সেন্সরও।
নতুন আসুস ভিভোবুক এস১৪ ও এস১৫ বর্তমানে সারাদেশেই পাওয়া যাচ্ছে। ৬২ হাজার টাকা থেকে এর দাম শুরু হয়েছে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।