দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ এই প্রথমবারের মতো মহাকাশে গ্রহাণুতে প্রাণের স্পন্দন দেখা গেছে! তবে এই স্পন্দনকে জৈবিক বলা যাচ্ছে না।
তবে দেখা গেছে, দূর থেকে এতোদিন যাদের শুধুই নির্জীব, নিছকই পাথুরে বলেই ভাবা হতো, তাদের মধ্যেও নিয়মিত ভাঙাচোরা হয়ে থাকে। পাথরে ফাটলও ধরে। আপাতদৃষ্টিতে এই নির্জীব, নিষ্প্রাণ পাথুরে মহাজাগতিক বস্তুটি মহাকাশে মুহুর্মুহূ উগরে দিয়ে থাকে রাশি রাশি কণা। যার বেশিটাই ছড়িয়ে পড়েছে মহাকাশে। আবার কিছুটা ফিরে আসে উৎসেই। সেই চঞ্চলতা প্রাণের স্পন্দনের মতোই যেনো গতিময়।
নাসার মহাকাশযান ‘ওসিরিস রেক্স’-এর চোখেই প্রথম ধরা পড়েছে আপাত-নিষ্প্রাণ আদ্যোপান্ত পাথুরে গ্রহাণুতে প্রাণের স্পন্দন। গ্রহাণুটির নাম হলো ‘বেন্নু’।
সেই পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতেই লেখা গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়েছে গত ৯ সেপ্টেম্বর। আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান-জার্নাল ‘জার্নাল অব জিওফিজিক্যাল রিসার্চ: প্ল্যানেটস’-এ এটি প্রকাশিত হয়েছে।
বলা যেতে পারে যে, এই প্রথমবারের কোনও গ্রহাণুর বুকের ধুকপুকুনি চাক্ষুষ করা গেছে। দেখা গেছে, কোনও গ্রহাণু হতে কীভাবে রাশি রাশি কণা প্রতি মুহূর্তে ছড়িয়ে ছিটকে পড়ে মহাকাশে। কেনো সেই প্রাণের স্পন্দন, তার যথাসম্ভব ব্যাখ্যা দেওয়ারও চেষ্টা করা হয়েছে এই গবেষণাপত্রে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।