The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

এমন এক প্রাণী যে প্রাণী অক্সিজেন ছাড়াই বাঁচতে পারে!

অক্সিজেন ছাড়াই বাঁচতে পারার এই আবিষ্কার প্রাণীজগৎ সম্পর্কে ধারণা আমূল বদলে দিতে পারে বলেও মনে করা হচ্ছে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমরা সবাই জানি অক্সিজেন ছাড়া কোনও প্রাণী বাঁচতে পারে না। তবে বর্তমানে কয়েকজন বিজ্ঞানী এমন একটি প্রাণীর খোঁজ পেয়েছেন, যা অক্সিজেন ছাড়াও বহাল তবিয়তে বেঁচে থাকতে পারে!

এমন এক প্রাণী যে প্রাণী অক্সিজেন ছাড়াই বাঁচতে পারে! 1

অক্সিজেন ছাড়াই বাঁচতে পারার এই আবিষ্কার প্রাণীজগৎ সম্পর্কে ধারণা আমূল বদলে দিতে পারে বলেও মনে করা হচ্ছে। সম্প্রতি ইসরায়েলের তেল আবিব বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা মাত্র ১০টি কোষে তৈরি একটি পরজীবীর খোঁজ পান। এর বৈজ্ঞানিক নাম হলো হেনেগুয়া সালমিনিকোলা (Henneguya salminicola)। এই প্রাণীটি দেখতে জেলিফিশ এবং প্রবালের মতোই। স্যালমন মাছের পেশীতে বসবাস করে এই প্রাণী। গবেষকদের এই আবিষ্কার রীতিমতো শোরগোল ফেলে দিয়েছে গোটা দুনিয়ায়।

নতুন এই গবেষণার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন অধ্যাপক ডরোথি হিউচন। তিনি বলেছেন, মানুষ ও সমস্ত জীবজন্তু ‘অ্যারোবিক রেসপিরেশন’-এর ওপরই নির্ভরশীল। অর্থাৎ শ্বাসপ্রশ্বাসের জন্য অক্সিজেন প্রয়োজন। তবে হেনেগুয়া সালমিনিকোলা অ্যারোবিক রেসপিরেশনের ওপর মোটেও নির্ভরশীল নয়। ডরোথি আরও জানিয়েছেন যে, শরীরে শক্তি উৎপাদনের জন্য সবাত শ্বসনই হলো অন্যতম প্রধান উৎস। তবে যে প্রাণীটির খোঁজ পাওয়া গেছে, জীবজগতের প্রথাগত ধারণার বাইরে থেকেও সেটি দিব্যি বেঁচে রয়েছে।

অধ্যাপক ডরোথির ভাষায়, এই পরজীবীর শরীরে মাইটোকন্ড্রিয়াল জিনোম একেবারেই নেই। যে কারণে এদের বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেনের মোটেও প্রয়োজন হয় না। বিশ্বের প্রতিটি প্রাণীর দেহেই প্রচুর পরিমাণে মাইটোকন্ড্রিয়া পাওয়া যায়। দেহে শক্তি বা এনার্জি উৎপাদনে যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই কারণেই মাইট্রোকন্ড্রিয়াকে ‘কোষের শক্তিঘর’ বলা হয়ে থাকে। অক্সিজেন গ্রহণ করলে তাহলেই তা শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। যে প্রাণীর দেহে সেই শক্তি তৈরির কোনো স্থান নেই, তার অক্সিজেন নেওয়ারও প্রয়োজন হয় না।

এই পরজীবীর কীভাবে বিবর্তন হয়েছে, সেই বিষয়ে এখনও নিশ্চিত কোনও সিদ্ধান্তে আসতে পারেননি গবেষকরা। তাদের অনুমান হলো, মাছের শরীর থেকেই হয়তো এই পরজীবী প্রয়োজনীয় এনার্জি জোগার করে থাকে। তবে অ্যানএরোবিক কিংবা অবাত শ্বসনকারী ব্যাকটিরিয়াগুলোও অক্সিজেন ছাড়াই বাঁচে। তাহলে ওই সমস্ত ব্যাকটিরিয়ার সঙ্গে হেনেগুয়ার আসলে ফারাক কোথায়? অধ্যাপক ডরোথির ব্যাখ্যা হলো, ‘জলভাগে বিভিন্ন জীব যেভাবে জীবনধারণ করে থাকে, সেখানে অক্সিজেন গ্রহণ না করেও শক্তি উৎপাদন করা সম্ভব। তবে হেনেগুয়ার শারীরিক গঠন মোটেও এই রকম নয়। হয়তো এটি যে প্রাণীর শরীরের সঙ্গে বসবাস করে, তার থেকেই টেনে নেয় শক্তি।’

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর

অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali