The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বিশ্বের ধনীরা ফাইজারের ৮০ শতাংশ ভ্যাকসিন কিনে ফেলেছেন!

করোনা মহামারীর ১১ মাস পূর্ণ করতে চলেছে বিশ্ব

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ করোনা ভাইরাসে বিধ্বস্ত পুরো বিশ্ব। তবে বিশ্বের সব দেশের টার্গেট একটা তা হলো ভ্যাকসিন। বিশ্বের ধনীরা ফাইজারের ৮০ শতাংশ ভ্যাকসিন কিনে ফেলেছেন!

বিশ্বের ধনীরা ফাইজারের ৮০ শতাংশ ভ্যাকসিন কিনে ফেলেছেন! 1

করোনা মহামারীর ১১ মাস পূর্ণ করতে চলেছে বিশ্ব। প্রথম ধাপের ভাইরাসের ভয়াবহতার পর আবার ফিরে এসেছে দ্বিতীয় ধাপ। আগের চেয়েও দ্বিগুণ ভয়াবহতা নিয়ে আঘাত করে চলেছে করোনা ভাইরাস।

একমাত্র ভ্যাকসিনই হলো এই মহামারীকে ঠেকানোর মাধ্যম। তাই বিশ্বের বহু দেশে ভ্যাকসিন আবিষ্কারের কাজ চলছে। তবে এর মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দুটি ওষুধ তৈরির প্রতিষ্ঠান মডার্না ও ফাইজার সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে। দুই প্রতিষ্ঠানই দাবি করেছে যে, তাদের ভ্যাকসিন ৯০ শতাংশের বেশি কার্যকরী। তারা এখন সেই ভ্যাকসিন অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছেন। তবে ঠিক কবে থেকে প্রস্তুত হবে এই ভ্যাকসিন? তা এখনও জানা যায়নি।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বহুজাতিক ওষুধ প্রস্তুতকারী কোম্পানি মডার্না ইনকর্পোরেশন দাবি করেছে যে, তাদের তৈরি করোনা ভ্যাকসিন মহামারী ঠেকাতে প্রায় ৯৫ শতাংশ কার্যকরী হবে। চার সপ্তাহের ব্যবধানে প্রায় ৩০ হাজার করোনা রোগীর দেহে ভ্যাকসিন পরীক্ষা চালানো হয়েছে। এর ফলাফলে দেখা যায়, ভ্যাকসিনটি ৯৪.৫ শতাংশ কার্যকরী।

মডার্না ছাড়াও অনুমোদনের পথে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের আরেকটি প্রতিষ্ঠান ফাইজার এবং জার্মান প্রতিষ্ঠান বায়োএনটেকের যৌথ উদ্যোগে তৈরি ভ্যাকসিনটি। তাদের ভ্যাকসিনের ৯০ শতাংশের বেশি সুরক্ষা দিতে পারে বলে দাবি করা হয়।

তবে আশঙ্কার কথা হলো ফাইজার তাদের তৈরি করোনা ভ্যাকসিন পরীক্ষায় ইতিবাচক ফলাফল দেখানোর মাত্র দুইদিনের মধ্যেই সেটির ৮০ শতাংশেরও বেশি ডোজ অগ্রিম কিনে নিয়েছে বিশ্বের ধনী দেশগুলো। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের করোনা ক্যাম্পেইনাররা এই তথ্য দিয়েছেন।

উৎপাদনের আগেই এভাবে বিক্রি হয়ে যাওয়ার কারণে মূলত গরীব দেশগুলোর জন্য এই ভ্যাকসিন পাওয়ার আর কোনও উপায় থাকলো না। যে কারণে বিশ্বব্যাপী ৮৫ শতাংশেরও বেশি মানুষ এই ভ্যাকসিন প্রাপ্তি হতে বঞ্চিত হবেন।

ফাইজার তাদের ভ্যাকসিনের প্রথম আনুষ্ঠানিক পর্যালোচনায় জানিয়েছে, আগে কখনও করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়নি এমন মানুষদের ক্ষেত্রে প্রতিরোধ ক্ষমতা ৯০ শতাংশ কার্যকর বলে প্রমাণিতও হয়েছে। ২০২১ সাল শেষ হওয়ার আগেই এই ভ্যাকসিনের ১৩৫ কোটি ডোজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছেন তারা। এর মধ্যে মোট উৎপাদনের ৮২ শতাংশ বা ১০০ কোটিরও বেশি ডোজ ইতিমধ্যেই ধনী দেশগুলো কিনে নিয়েছে।

ইতিমধ্যেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১০ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন কিনে নিয়েছে। তারা আরও ৫০ কোটি ডোজ বুকিং দিয়ে রেখেছে। এই পরিমাণ ভ্যাকসিন দিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমস্ত নাগরিককে করোনা প্রতিরোধে টিকা দেওয়া হয়ে যাওয়ার পরেও লাখ লাখ ডোজ বাকিই থেকে যাবে। সোমবার অবধি ফাইজার ব্রিটেনের কাছে ৪ কোটি ও ইইউ’র কাছে ২০ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন বিক্রি করেছে। ইউরোপের জন্য আরও ১০ কোটি ডোজের বুকিংও রাখা হয়েছে। এক বিবৃতিতে ব্রিটেনের করোনা ক্যাম্পেইন গ্রুপ গ্লোবাল জাস্টিস নাও উল্লেখ করেছে, ভ্যাকসিন উন্নয়নে ফাইজারের অংশীদার, জার্মানীর প্রতিষ্ঠান বায়োএনটেক তাদের সরকারের কাছ থেকে ৮৮ কোটি ১০ লাখ এবং ইউরোপীয়ান ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকের কাছ থেকে ১০ কোটি ডলার বিনিয়োগও পেয়েছেন।

এই বিষয়ে গ্লোবাল জাস্টিস নাও এর পরিচালক নিক দেদারিন বলেছেন, ‘ফাইজার দাবি করে, তারা কোনও রাষ্ট্রীয় সমর্থন গ্রহণ করেনি। তবে উৎপাদনের আগেই ১০০ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন অগ্রিম বিক্রি, ট্যাক্সের বিষয়টি উল্লেখ না করা ও ফাইজারের অংশীদারের প্রত্যক্ষ পাবলিক ফান্ডিং থেকে বোঝা যায় যে, তাদের দাবীটি সর্বোপরিই বিভ্রান্তিকর।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আমাদের ওষুধের উপর এই বিশাল কর্পোরেশনগুলোর জোট যতোদিন ভাঙতে না পারি, ততোদিনই এই অন্যায় অব্যাহত থাকবে।’

গ্লোবাল জাস্টিস উল্লেখ করেছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের গ্লোবাল অ্যাক্সেস সুবিধা (কোভ্যাক্স) এর আওতায় উন্নয়নশীল দেশগুলোকে ফাইজারের কিছু ডোজ দেওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। তবে এই ডোজগুলো ফাইজারের মোট উৎপাদিত ভ্যাকসিনের তুলনায় খুবই সামান্য। এই কারণে শত কোটি মানুষ ভ্যাকসিন পাওয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি ধনী দেশ সবার আগে ভ্যাকসিন পাওয়া নিশ্চিত করতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নেতৃত্বে ভ্যাকসিনের সমবন্টন নিশ্চিতে বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টায় অংশ নেওয়া থেকেও বিরত থাকে। এখন তারাই অন্যদেরকে বঞ্চিত করে বিপুল পরিমাণ ভ্যাকসিন কিনে নিয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে গ্লোবাল জাস্টিস চলতি সপ্তাহের শুরু থেকে গ্লোবাল পেটেন্ট বিধি স্থগিত করার জন্য আবারও আহ্বান জানিয়েছে যাতে করে দরিদ্র দেশগুলো ফাইজারের ভ্যাকসিনের জেনেরিক সংস্করণটি উৎপাদন করতে পারে। গত মাসে দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ভারত বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার কাছে কোভিড-১৯ সম্পর্কিত ভ্যাকসিন ও চিকিৎসা সামগ্রীর সঙ্গে সম্পর্কিত বিধিগুলো স্থগিত করার প্রস্তাবও দিয়েছিল।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর

অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali