দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বহুল জনপ্রিয় ‘মাইনকার চিপায়’-এর পর জি ফাইভ নিয়ে আসলে তাদের দ্বিতীয় বাংলা অরিজিনাল ‘হোয়াট দ্য ফ্রাই’। এই রোমান্টিক ফিল্মে ‘শামা দ্য ফায়ারফ্লাই’ চরিত্রে অভিনয় করেছেন দেশের জনপ্রিয় তারকা বিদ্যা সিনহা মিম।
অন্য চরিত্রগুলোর মধ্যে বাশার হিসেবে রয়েছেন প্রীতম হাসান, জনি হিসেবে সাকিব বিন রাশিদ ও শামার প্রাক্তন প্রেমিকের চরিত্রে রয়েছেন ইরেশ যাকের। এই ছবির মাধ্যমেই গ্লোবাল ওটিটি প্ল্য্যাটফর্মে আত্মপ্রকাশ করলেন বাংলাদেশের জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র পরিচালক অনম বিশ্বাস।
মুভির শুরুতেই দেখা যায় যে, শামা গভীর রাতে একটি সেতুতে দাঁড়িয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে লাইভ করে তার ফ্যান ফলোয়ারদের বলছেন যে, এটিই তার শেষ সেলফি, কিংবা শেষ লাইভ ভিডিও। তবে ফ্যান ফলোয়াররা কিছু না বুঝেই তাকে শুধু ‘লাভ’ ও ‘হট’ রিয়্যাকশন দিয়ে চলেছে। যখনই তিনি সেতু থেকে লাফ দিতে যাবেন ঠিক তখনই এক অপরিচিত ব্যক্তি এসে তাকে বাঁধা দিলো। তারপর থেকেই শুরু হয় একটি রোমাঞ্চকর এবং মজার গল্প।
একটি মেয়ের সঙ্গে একটি ছেলের অদ্ভূত পরিচয় ঘটে, রোমাঞ্চকর কথোপকথন, এবং সূক্ষ্ম রোমান্সে পরিপূর্ণ হোয়াট দ্য ফ্রাই খুবই মনোমুগ্ধকর একটি মুভি। যেখানে পরিচালক তারকাদের দ্বৈত জীবন ও সাধারণ মানুষদের সরলতা খুবই চমৎকারভাবেই তুলে ধরেছেন। এই শর্ট ফিল্ম বাস্তব জীবন বনাম ভার্চুয়াল জীবনের একটি অসাধারণ উপস্থাপনা, যেখানে অকপটে আমাদের জীবনের বাস্তবতাগুলোকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
এই ওয়েব ফিল্ম এ মিম, হাসান ও রাশিদ নিজ নিজ চরিত্রে স্বতঃস্ফূর্ত অভিনয় করেছেন। ফিল্মটিতে মিমকে দেখানো হয়েছে একরোখা একজন সুপারস্টার হিসেবেই, যেখানে সে দর্শকদের চাহিদা ও নিজের জীবনযাত্রা এবং পছন্দের চাপে পিষ্ট। বাশার চরিত্রে অভিনয় করা হাসান খুবই সাদামাটা উদাসীন একজন যুবক। জনি চরিত্রে রশিদ অনন্য মাত্রা যোগ করেছেন “ভিলেনের লগে ফাইট কইর্যা নায়িকারে বাঁচায় নিয়া আসছি, এতো সহজেই ছাইড়্যা দিস না!”- এমন অনেক ডায়ালগ দেওয়ার মাধ্যমে।
ট্রেইলার লিংক: https://www.zee5.com/global/videos/details/wtfry-trailer/0-0-manual_5k6ugdhfjri0
মুভি লিংক: https://www.zee5.com/global/movies/details/wtfry/0-0-296616
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।