দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ১০২তম ড্র রবিবার (৩১ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার অফিসের সম্মেলন কক্ষে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার খান মো. নুরুল আমিনের সভাপতিত্বে এই ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এবার সব সিরিজের ০৫৮৬৩০০ নম্বর প্রথম এবং ০৯৩২৮৮৭ নম্বর দ্বিতীয় পুরস্কার পেয়েছে। প্রথম পুরস্কার বিজয়ী প্রত্যেকে ৬ লাখ ও দ্বিতীয় পুরস্কার বিজয়ী ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা করে পাবেন।
এছাড়াও তৃতীয় পুরস্কার ১ লাখ টাকা বিজয়ী নম্বর দু’টি হলো- ০৫৫৩৩৫৯ এবং ০৫৭৫৬৫৯। চতুর্থ পুরস্কার ৫০ হাজার টাকা বিজয়ী নম্বর দু’টি হলো- ০১৪৬৩৩৭ এবং ০৯৫২৬০৭। অপরদিকে পঞ্চম পুরস্কার বিজয়ীরা ১০ হাজার টাকা করে পাবেন মোট ৪০ জন।
এবারের ড্রতে ০০০০০০১ হতে ১০০০০০০ ক্রম সংখ্যার অন্তর্ভুক্ত বন্ডসমূহ হতে ৬৩টি সিরিজের ৪৬টি সাধারণ সংখ্যার মোট ২ হাজার ৮৯৮টি পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। যারমধ্যে ৬ লাখ টাকা প্রতি সিরিজের একজন করে পাবেন মোট ৬৩ জন, ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা পাবেন ৬৩ জন, ১ লাখ টাকা করে পাবেন মোট ১২৬ জন, ৫০ হাজার টাকা করে পাবেন ১২৬ জন এবং ১০ হাজার টাকা করে পাবেন ২ হাজার ৫২০ জন।
১০ হাজার টাকা বিজয়ী ৪০টি পুরস্কারের সব সিরিজের নম্বরগুলো হলো- ০০০৪৪৩৩, ০১৯২০৫২, ০৪৬৫৭০৭, ০৬৮৩৭০১, ০৮৩৪৮১৫, ০০৪৬৯৪০, ০২১৭৭৭০, ০৪৮৫৯৯৩, ০৬৯২৯২২, ০৮৩৭২০১, ০০৮৬৪৭৬, ০২৪১৮১৫, ০৫৪৫০১৮, ০৭৩০৬৮৯, ০৮৫৮৭৩৮, ০০৯৭৮৫০, ০৩০২০৬৯, ০৫৫৪২৬৬, ০৭৭১৪৯৬, ০৮৮৬৬০৪, ০১১৫৪৮৯, ০৩৬৭০৮০, ০৫৬২৬১৩, ০৭৭৩৮০৮, ০৯০০৬৫০, ০১৫১০১২, ০৩৯২৯৩৫, ০৫৭৯৫৭৫, ০৭৭৪০৫৪, ০৯১১৬২৮, ০১৫৯২৪৩, ০৪০৪৪৪৬, ০৬০৯৭০২, ০৮২১৬৮১, ০৯৬১৪৩৮, ০১৯০১৪৯, ০৪২৭০২৮, ০৬২৭০৫২, ০৮৩৪৪৩০ এবং ০৯৭০৯৬০।
প্রাইজবন্ডের প্রথম পুরস্কারের জন্য ঘোষিত সংখ্যার প্রতিটি সিরিজের সেই সংখ্যার বন্ড প্রথম পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হবে। একইভাবে অন্য পুরস্কারগুলোও দেওয়া হয়ে থাকে।
প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তর ওই মাসের শেষ কর্মদিবসে প্রাইজবন্ডের ড্র অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। তবে কোনো মাসের শেষ তারিখ সাপ্তাহিক বা অন্য কোনো ছুটি থাকলে পরবর্তী কার্যদিবসের দিন ড্র হয়ে থাকে।
এছাড়াও ১৯৯৯ সালের জুলাই হতে পুরস্কারের অর্থের ওপর ২০ শতাংশ হারে উৎস কর কাটার বিধান করা হয়েছে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।