দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই ড্র’র ৬ লাখ টাকার প্রথম পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রাইজবন্ডের নম্বর হলো-০৬৮১০১৪। গতকাল রবিবার ঢাকা বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) মোহা: আনিছুর রহমানের সভাপতিত্বে কমিশন কার্যালয়ে এই ড্র অনুষ্ঠিত হয়।
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ৭৭তম ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রবিবার ঢাকা বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) মোহা: আনিছুর রহমানের সভাপতিত্বে কমিশন কার্যালয়ে এই ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ৬ লাখ টাকার প্রথম পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রাইজবন্ডের নম্বর হলো-০৬৮১০১৪। দ্বিতীয় পুরস্কার তিন লাখ ২৫ হাজার টাকার বন্ডের নম্বর ০৭৬৯১১৬ ও ১ লাখ টাকার তৃতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত নম্বর ০৬৪৪১০২ ও ০৯৩৮৬১৫। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
একক সাধারণ পদ্ধতিতে (প্রতিটি সিরিজের জন্য একই নম্বর) এই ‘ড্র’ পরিচালিত হয়ে থাকে। বর্তমানে প্রচলিত ১০০ টাকা মূল্যমানের ৩৯টি সিরিজ, যেমন: কক, কখ, কগ, কঘ, কঙ, কচ, কছ, কজ, কঝ, কঞ, কট, কঠ, কড, কঢ, কথ, কদ, কন, কপ, কফ, কব, কম, কল, কশ, কষ, কস, কহ, খক, খখ, খগ, খঘ, খঙ, খচ, খছ, খজ, খঝ, খঞ, খট , খঠ ও খড এ ড্রয়ের আওতাভুক্ত রয়েছে। এসব সিরিজের অন্তর্ভুক্ত ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা পুরস্কারের যোগ্য বলে ঘোষিত হয়।
উপরে উল্লেখিত প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পুরস্কার এবং নিচের বন্ডগুলো সাধারণভাবে প্রতিটি সিরিজের ক্ষেত্রে পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়। যেমন: প্রথম পুরস্কারের জন্য ঘোষিত সংখ্যাটি প্রতিটি সিরিজের ওই সংখ্যার বন্ড প্রথম পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত। একইভাবে দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম পুরস্কারের জন্য ঘোষিত সংখ্যাও তাদের মান অনুযায়ী প্রতিটি সিরিজের ক্ষেত্রে পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য হিসেবে বিবেচিত।
লটারিতে ৫০ হাজার টাকার চতুর্থ পুরস্কার পেয়েছে ০০৭০৫৬৩ এবং ০৭৪১৫৮০।
এছাড়াও ১০ হাজার টাকার পঞ্চম পুরস্কার পেয়েছে প্রতি সিরিজের ৪০টি সংখ্যা।
এগুলো হলো: ০০৪৪৭২৩, ০২৩৮৬০৭, ০৪৩১১৩৫, ০৬২১১৬৫, ০৭৭৪৬৪৯, ০০৭৮৮১০, ০২৪৮৪৯৩, ০৪৩৮৪৮২, ০৬৪৮৮৪৬, ০৭৭৬১৯০, ০১০৪১২৪, ০২৬৫০৩২, ০৪৬৩৬৬১, ০৬৯৮৫৪২, ০৮১৯৭২৭, ০১৩৬১২৮, ০২৯৬৪৮৭, ০৪৭৪১৬৪, ০৭০১১৩৫, ০৮২২৮৪৮, ০১৭৫২৮৫, ০৩০০৬৪৬, ০৪৮৫২৫৩, ০৭১৬০১৩, ০৯৫৮৯৬৭, ০২২০২৭৩, ০৩২৯৬৩৯, ০৫০৮০৩০, ০৭৪০২৫৭, ০৯৫৯৭৫৪, ০২২৫২৮০, ০৩৪০৮৭০, ০৫২৮৪৭৯, ০৭৪৭২৭২, ০৯৬৬৮২৮, ০২৩৮১৫০, ০৩৭১৬৬২, ০৫৩৫৪৫৩, ০৭৫২৫০৪ ও ০৯৯৮১১০।
উল্লেখ্য, আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪-এর ৫৫ ধারার নির্দেশনা অনুযায়ী ১ জুলাই ১৯৯৯ থেকে প্রাইজবন্ড পুরস্কারের অর্থ হতে ২০ শতাংশ হারে উৎসেকর কাটার বিধান রয়েছে।