দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আমরা খুব সাধারণ একটি ফল হিসেবে দেখি আঙ্গুরকে। এই আঙ্গুরে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন। যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরও বাড়ায়, সেইসঙ্গে বাড়ায় দেহের প্রোটিন লেভেল। আবার দৃষ্টিশক্তি রক্ষায় উপকারী আঙ্গুর।
সম্প্রতি গবেষকরা জানিয়েছেন, আঙ্গুর চোখের সুরক্ষাতে সর্বদা নিয়োজিত থাকে। নিউ ইয়র্কের ফোর্ডহাম ইউনিভার্সিটির একদল গবেষক সম্প্রতি এই তথ্য দিয়েছেন।
গবেষকরা জানান, আঙ্গুরে এমন এক ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে যা বার্ধক্যজনিত অন্ধত্বকে মানুষের ধারে-কাছেও ঘেঁষতে দেয় না। বিশেষজ্ঞদের ভাষায়, এটা এজ-রিলেটেড ম্যাকুলার ডিজেনারেশন’র (এএমডি) বিরুদ্ধে লড়াই করে থাকে।
ফোর্ডহাম ইউনিভার্সিটির গবেষক দলের প্রধান সিলভিয়া ফিনেমেন এই বিষয়ে বলেছেন, “প্রতিদিনের ডায়েট চার্টে নিয়মিত আঙ্গুর রাখলে তা জীবনের শেষদিকে গিয়ে চোখের সুরক্ষায় মূলত ঢাল হিসেবে কাজে দেবে।”
তবে সিলভিয়া ফিনেমেন আরও জানান, চোখের বিশেষ করে রেটিনার সুরক্ষা দিতে চাইলে আঙ্গুর খাওয়া এখন থেকেই শুরু করতে হবে। যখন অন্ধত্ব মানুষের কাছাকাছি চলে আসবে, তখন কিন্তু আঙ্গুর খেলে কোনোই লাভ হবে না। বার্ধক্যজনিত অন্ধত্ব রোধ বিষয়ক এই গবেষণা প্রতিবেদনটি আমেরিকান জার্নাল ‘ফ্রি রেডিকাল বায়োলজি অ্যান্ড মেডিসিন’-এ সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর
অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।