The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বাঙালি বিজ্ঞানীর পকেট ভেন্টিলেটর আবিষ্কার!

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ করোনায় যখন পুরো বিশ্ব নাজেহাল। যখন ভেন্টিলেশনের সমস্যায় মানুষের প্রাণ যাচ্ছে ঠিক তখন একজন বাঙালি বিজ্ঞানীর পকেট ভেন্টিলেটর আবিষ্কার সাড়া ফেলে দিয়েছে!

বাঙালি বিজ্ঞানীর পকেট ভেন্টিলেটর আবিষ্কার! 1

করোনার এই সংকটময় মুহূর্তে ‘পকেট ভেন্টিলেটর’ আবিষ্কার করে; বিশ্বে সাড়া ফেলে দিয়েছেন একজন বাঙালি বিজ্ঞানী। করোনা বিপদের সময় ভেন্টিলেটর নিয়ে; তৈরি হয়েছিল নানা সমস্যা। সেই সমস্যার সমাধান করলেন; কোলকাতার বিজ্ঞানী রামেন্দ্রলাল মুখোপাধ্যায়।

সবাইকে চমকে দিয়ে, বিজ্ঞানী রামেন্দ্রলাল মুখোপাধ্যায় বানিয়ে ফেলেছেন; বিশেষ ‘পকেট ভেন্টিলেটর’! তাঁর তৈরি বিশেষ ব্যাটারি চালিত পকেট ভেন্টিলেটর; যে কোনও রোগীকে তাৎক্ষনিকভাবে সাহায্য দিতে পারবে। বিজ্ঞানী রামেন্দ্রলাল মুখোপাধ্যাযয়ের এই আবিষ্কার বাড়িতে থাকা, রোগীদের কাছে; মৃত সঞ্জীবনী হয়ে উঠবে তাতে সন্দেহ নেই। হঠাৎ করে অক্সিজেনের মাত্রা কমতে শুরু করলে; দিনকয়েক এই যন্ত্রই সামলে দিতে পারবে তাৎক্ষণিক ‘ক্রাইসিস’।

নিজের পকেট ভেন্টিলেটর নিয়ে এমনটাই আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন; প্রায় ৩০টি আবিষ্কারের পেটেন্টের মালিক বাঙালি এই বিজ্ঞানী রামেন্দ্রলাল মুখোপাধ্যায়। নিজে বিপদে পরেই; এই আবিস্কার করে ফেলেন; বিজ্ঞানী ডাঃ রামেন্দ্রলাল মুখোপাধ্যায় (Dr. Ramendra Lal Mukherjee)। তিনি নিজেও করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন। রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ; ৮৮ শতাংশে নেমে গিয়েছিল তাঁর। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি হতে না হলেও; সেদিনই তিনি বুঝেছিলেন যে; কোভিডের ক্ষেত্রে এই ভেন্টিলেটরের গুরুত্ব অপরিসিম। নেগেটিভ হওয়ার পর; তাই তিনি মোটেও দেরি করেননি। মাত্র ২০ দিনের মধ্যে, করোনা রোগীদের জন্য বানিয়ে ফেলেছেন বিশেষ এই ‘পকেট ভেন্টিলেটর’।

এই কোভিড ‘পকেট ভেন্টিলেটর’ (Pocket Ventilator) এর ওজন মাত্র ২৫০ গ্রাম। একবার চার্জ দিলেই চলে ৮ ঘণ্টা। সাধারণ মোবাইল চার্জারে অনায়াসে চার্জ দেওয়া যায় এই পকেট ভেন্টিলেটরটি। যেখানে খুশি নিয়ে যাওয়ারও কোনও সমস্যা নেই। ডা: মুখোপাধ্যায়ের বিশ্বাস যে, করোনা সামলাতে এই ছোট্ট ভেন্টিলেটরটি অত্যন্ত কাজে দেবে।

কীভাবে কাজ করবে সেই সম্পর্কে তিনি জানিয়েছেন, পকেট ভেন্টিলেটর মূলত দুটো ভাগ রয়েছে। একটি পাওয়ার ইউনিট আর অপরটি মাউথপিস যুক্ত ভেন্টিলেটর ইউনিট। দুটি ইউনিটই মুখোশের সঙ্গে সংযুক্ত রয়েছে। সুইচ-অন হলেই বাইরের বাতাস এই যন্ত্রে মজুত আলট্রা ভায়োলেট চেম্বার দিয়ে বিশুদ্ধ হয়ে ফুসফুসে যাবে। তখন চেম্বারের মধ্যেদিয়ে যাওয়ার সময়; বাতাসে কোনও জীবাণু থাকলে তা মরে যায়।

একজন রোগী যখন নিঃশ্বাস ছাড়েন, তখনও একইভাবে বাতাসকে আলট্রা ভায়োলেটে শুদ্ধ করে ছাড়ে এই যন্ত্রটি। যে কারণে চিকিৎসক-নার্স কিংবা রোগীর আশপাশে থাকা মানুষজনের কোনও রকম সমস্যা নেই। যন্ত্রটি হাসপাতালে ব্যবহৃত সিপ অ্যাপ (যাকে বলে কন্টিনিউয়াস পজিটিভ এয়ারওয়ে প্রেশার) যন্ত্রের ছোট বিকল্প বলে জানিয়েছেন এই বাঙালি বিজ্ঞানী। করোনার এই সময় এমন একটি পকেট ভেন্টিলেটর আবিষ্কার করে ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছেন এই বিজ্ঞানী।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali