The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

পৃথিবীতে ভয়াবহ বন্যার আশংকা: ৯ বছর পর স্থান বদলাবে চাঁদ!

নাসা এখন সতর্ক করেছে যে, ২০৩০ সালের মধ্যে নিউইসান্স বন্যা অনেক গুণ বেড়ে যাবে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিশ্বজুড়ে আবহাওয়ার বিরুপ প্রভাব মানুষকে দিনকে দিন প্রর্যুদস্তু করে তুলছে। এর মধ্যে আবার নতুন করে আরেক আশংকা দেখা দিয়েছে। পৃথিবীতে ভয়াবহ বন্যার আশংকা করা হচ্ছে। ৯ বছর পর চাঁদ স্থান বদলাবে এমন তথ্যে এই আশংকা।

পৃথিবীতে ভয়াবহ বন্যার আশংকা: ৯ বছর পর স্থান বদলাবে চাঁদ! 1

বিশ্বজুড়েই আবহাওয়ার পরিবর্তন ঘটছে। ঘূর্ণিঝড়ের সংখ্যা এবং এর তীব্রতা বেড়েছে। সম্প্রতি আমেরিকা একাধিক ঘূর্ণিঝড়ের মুখোমুখি হয়েছে। সমুদ্রপৃষ্ঠের উত্থান ও উচ্চ জোয়ার চাঁদের সঙ্গে সম্পর্কিত। বিজ্ঞানীরা বলছেন, যদি চাঁদ কিছুটা অবস্থান পরিবর্তন করে তাহলে সারাবিশ্বে ভয়াবহ বন্যা দেখা দেবে।

উচ্চ জোয়ারের কারণে সৃষ্ট বন্যাকে নিউইসান্স বন্যা বলা হচ্ছে। এমন সময়, সমুদ্রের তরঙ্গগুলো তাদের গড় উচ্চতা হতে ২ ফুট বেশি উত্থিত হয়। যে কারণে সমুদ্রের আশেপাশের শহরগুলোতে পানি ঢুকতে থাকে। ঠিক যেমন বর্ষার সময় মুম্বাইয়ের অবস্থা আরও খারাপ হয়। সে কারণে পরিস্থিতি একেবারেই বিশৃঙ্খল হয়ে পড়ে।

জাতীয় মহাসাগর এবং বায়ুমণ্ডলীয় অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের মতে, আমেরিকাতে উচ্চ জোয়ারের কারণে ২০১৯ সালে ৬০০ বার বন্যা হয়। তবে নাসার এক নতুন গবেষণা অনুসারে জানা যায়, ২০৩০ সালের মধ্যে আমেরিকাসহ বিশ্বের অনেক জায়গায় নিউইসান্স বন্যা দেখা দেবে। যে কারণে উচ্চ জোয়ারের সময় আসা তরঙ্গগুলোর উচ্চতা প্রায় ৩ থেকে ৪ গুণ বেশি হয়ে যাবে।

নাসার এই সমীক্ষাটি গত মাসে নেচার ক্লাইমেট চেঞ্জে প্রকাশিত হয়। তবে নাসা এখন সতর্ক করেছে যে, ২০৩০ সালের মধ্যে নিউইসান্স বন্যা অনেক গুণ বেড়ে যাবে। এই বন্যা বছরে একবার বা দু’বার আসবে না, বরং প্রতি মাসেই আসবে।

কারণ হিসেবে বলা হয়েছে যে, যখনই চাঁদের কক্ষপথে সামান্যতম পরিবর্তন হবে তখনই এই বন্যা আরও ক্ষতিকারক হয়ে উঠবে। উপকূলীয় অঞ্চলে এই বন্যা প্রতিমাসে দুই থেকে তিনবার আসবে। চাঁদের অবস্থান পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে উপকূলীয় অঞ্চলে নিউইসান্স বন্যা সেখানে বসবাসকারী মানুষের পক্ষে যেনো বিপদজনক হয়ে উঠবে। এটি এড়াতে হলে বিশ্বজুড়ে সরকারগুলোকে পরিকল্পনা করতে হবে।

এই বিষয়ে হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ফিল থম্পসন এক বিবৃতিতে বলেছেন যে, দীর্ঘমেয়াদী জলবায়ু পরিবর্তনের কারণেই এমনটি ঘটবে। যে কারণে নতুন করে পৃথিবীতে অনেক সমস্যার সৃষ্টি হবে। ফিল থম্পসন আরও বলেছেন, মাসে যদি এইরকম বন্যা ১০-১৫ বার ঘটে যায়, তাহলে মানুষের কাজ কারবার একেবারে বন্ধ হয়ে যাবে। মানুষের আয়-রোজগার ব্যাহত হবে; চাকরি থাকবে না।

অবিচ্ছিন্ন পানির কারণে মশা বাহিত রোগগুলোও মাত্রাতিরিক্ত বৃদ্ধি পাবে। চাঁদের কারণে পৃথিবীর উপকূলীয় অঞ্চলে বন্যার পরিমাণ এবং সময় বাড়বে। গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের কারণে বিশ্বজুড়ে বরফ এবং হিমবাহ গলে যাচ্ছে। সে কারণে সমুদ্রের স্তর দ্রুতই বৃদ্ধি পাবে। জাতীয় মহাসাগর ও বায়ুমণ্ডলীয় অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের দেওয়া তথ্যানুসারে জানা যায়, ১৮৮০ সাল হতে সমুদ্রের পানিরস্তর ৮ হতে ৯ ইঞ্চি বৃদ্ধি পেয়েছে। এই উচ্চতাগুলোর এক তৃতীয়াংশ বৃদ্ধি পেয়েছে গত ২৫ বছরে।

বিষেজ্ঞদের মতে, ২১০০ সাল নাগাদ সমুদ্রের স্তর ১২ ইঞ্চি থেকে ৮.২ ফুট পর্যন্ত উঠে আসতে পারে। এটি রোধ করতে হলে অবশ্যই গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাস করতে হবে। তবে কয়েক দশক লাগবে এই কাজটি শেষ করতে, যা খুব একটা সহজ কাজ নয়।

জাতীয় মহাসাগর ও বায়ুমণ্ডলীয় অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের এক নতুন সমীক্ষা অনুসারে দেখা যায়, চাঁদ সর্বদায় সমুদ্রের তরঙ্গকে প্রভাবিত করে আসছে। চাঁদের টান ও চাপ উভয়ই বছরের পর বছর ভারসাম্যপূর্ণই রয়েছে। যদি চাঁদ তার কক্ষপথের অবস্থান কিছুটাও পরিবর্তন করে, তবে এটি পৃথিবীর উপকূলীয় অনেক অঞ্চলকে প্লাবিত করবে তাতে সন্দেহ নেই। কারণ চাঁদ ১৮.৬ বছরে তার জায়গায় সামান্য কিছু পরিবর্তন করে। আর এই সময়ের মধ্যে অর্ধেক সময়ই চাঁদ পৃথিবীর ঢেউকে দমন করে। তবে অর্ধেক চক্রের পর চাঁদ তরঙ্গকে আরও তীব্র করে তোলে। তাদের উচ্চতাও বৃদ্ধি করে, যা সত্যিই বিপজ্জনক।

এই বিষয়ে নাসা জানিয়েছে যে, চাঁদের ১৮.৬ বছরের পূর্ণচক্রের অর্ধেকটি ইতিমধ্যেই শুরু হতে চলেছে, যা পৃথিবীর তরঙ্গকে আরও ত্বরান্বিত করবে। ধারণা করা হচ্ছে ২০৩০ সালে এটি ঘটবে। ততোক্ষণে বৈশ্বিক সমুদ্রের স্তরটি উল্লেখযোগ্যহারে বৃদ্ধি পাবে। সে কারণে বিশ্বের অনেক দেশে নিউইসান্স বন্যার সমস্যা দেখা দেবে। আমেরিকাতেও এর চেয়ে আরও বেশি সমস্যা থাকবে। কারণ সেখানে উপকূলীয় এলাকায় অনেক পর্যটনস্থল রয়েছে।

এদিকে নাসা বলেছে, জলবায়ু চক্রের এল নিনোর মতো ঘটনাও বন্যার দিকেই পরিচালিত করবে। নাসার জেট প্রোপালশন ল্যাবরেটরির বিজ্ঞানী বেন হ্যামলিংটন এই বিষয়ে বলেছেন, এই সমস্ত ঘটনা প্রতিমাসেই ঘটবে। এটিও হতে পারে যে, বছরের এক অংশে এতো বন্যা হবে যে, সারা বছর সমস্যা লেগেই থাকবে। এই সব তথ্য দিয়ে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন মানুষকে। তথ্যসূত্র : লাইভ সায়েন্স

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের সার্জিক্যাল মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali