The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

প্রদেশের নাম আচেহ

দি ঢাকা টাইমস্‌ ডেস্ক ॥ বিশ্বের নানা ধরনের খবর স্থান পাবে। আশা করি পাঠকরা পড়ে আনন্দ পাবেন।
প্রদেশের নাম আচেহ 1
পৃথিবীর সুন্দর পর্বত ফিটজরয়

ফিটজরয় নামের এই সুন্দর ও দুর্গম পর্বতের অবস্থান আর্জেন্টিনা-চিলি সীমান্তে। উচ্চতায় অবশ্য এটি আহামরি কোন পর্বত নয়। এটির উচ্চতা এভারেস্টের অর্ধেকেরও কম। তবু এটাকে পৃথিবীর অন্যতম দুর্গম পর্বত বলা হয়। এ পর্বতে ওঠা যেমন কঠিন তেমনি এর আবহাওয়াও সবসময় খুবই খারাপ থাকে। এই পর্বতটির কিন্তু আরও একটা নাম আছে, ‘সেরো চালটেন’। স্প্যানিশ এই নামের অর্থ- ধূমপানরত পর্বত। এই পর্বতের চারপাশে মেঘেরা প্রায়ই এমনভাবে ভিড় করে থাকে, দেখে মনে হয়- পর্বতটি বুঝি ধূমপান করছে। তাই স্থানীয় লোকেরা পর্বতটির এমন নাম দিয়েছে। অবশ্য ওখানকার আরও অনেক পাহাড়ের চারপাশেই মেঘেদের এমন ভিড় করে থাকতে দেখা যায়। পর্বতটি প্রথম আবিষ্কার করেন ফ্রান্সিসকো মরিনো ১৮৭৭ সালে। তিনি পর্বতটির নামকরণ করেন বিখ্যাত অভিযাত্রী রবার্ট ফিটজরয়ের নামে। দুর্গম এই পর্বতটি প্রথম জয় করেন ফরাসি পর্বতারোহী লাওনেল টেরেই ও গুইডো ম্যাগনোনে।

অমা দেবলাম

এ পর্বতটি হিমালয় পর্বতমালাতে অবস্থিত। দেখতে ভীষণ সুন্দর। হিমালয় পর্বতমালার নাম শুনলেই আমাদের মনে ভেসে ওঠে মাউন্ট এভারেস্টের নাম। মাউন্ট এভারেস্টে উঠতে গেলে কিন্তু এই সুন্দর পর্বতটিও দেখা যায়। এভারেস্টের পূর্বেই এ পর্বতের অবস্থান। অর্থাৎ অমা দেবলামের অবস্থানও নেপালেই। এই সুন্দর পর্বতের চূড়ায় প্রথম মানুষের পায়ের ছাপ পড়ে ১৯৬১ সালে। পর্বতটির এই নামের পেছনের একটা সুন্দর গল্প আছে। ‘অমা’ মানে মা, আর ‘দেবলাম’ অর্থ নেকলেস বা গলার হার। অর্থাৎ অমা দেবলাম মানে ‘গলায় হার বা নেকলেস পরিহিতা মা’। পর্বতটা দেখলে মনে হয়, মায়ের মতো দু’হাত বাড়িয়ে যেন তার সন্তানকে আশ্রয় দিতে চাইছে অমা দেবলাম। আর মূল পর্বতের গায়ের হিমবাহটি যেন মায়ের গলায় হারের মতোই পর্বতের গায়ে ঝুলে আছে।

বরফের চাকতি!

প্রকৃতির একটি চমৎকার ও অদ্ভুত ব্যাপার- পানিতে বরফের বৃত্ত। শীত প্রধান দেশ অর্থাৎ যে সব দেশের তাপমাত্রা (হিমাংক) শূন্য ডিগ্রির নিচে সেসব দেশের লেক, ক্যানেল ও নদীতে এ বরফের চাকতি বা বৃত্ত তৈরি হতে দেখা যায়। বিজ্ঞানীরা সবাই একমত, বরফের বৃত্তটি তখনই তৈরি হয় যখন ভাসমান বরফগুলো লেক বা নদীর কিনারার চেয়ে এক জায়গায় এসে জমা হতে থাকে। ক্ষীণস্রোতা নদী বা ক্যানেলের স্রোত এর ভেতর ঘূর্ণিজলের সৃষ্টি করে। এই ঘূর্ণিজল খুব আস্তে আস্তে ছড়িয়ে থাকা ভাসমান বরফের টুকরাগুলোকে নিজের কেন্দ্রের দিকে টানতে থাকে এবং বরফগুলোকে জমিয়ে বরফের চাকতিতে রূপ দেয়। এই বরফবৃত্তগুলো ব্যাসে ৫০০ ফুটের বেশি হয় এবং নদীতে কখনও একটি আবার কখনও বিভিন্ন আকারের কাছাকাছি কয়েকটি করে দেখা যায়। স্ক্যান্ডিনেভিয়ার ডেভন নদী, সাইবেরিয়ার বৈকাল হ্রদে ও উত্তর আমেরিকার নদী আর লেকগুলোতে প্রায়ই বরফবৃত্ত দেখা যায়। ইউরোপের দেশগুলো ইতালি, সুইডেনের ক্ষীণস্রোতা নদী ও লেকগুলোতে এমন আইস সারকেল বা বরফবৃত্ত সৃষ্টি হয়। ওয়েল্‌স ও ইংল্যান্ডের লেকগুলোতে, নরওয়ের কংস্‌বার্গ (kongsberg) নদীতে ডিসেম্বর ও জানুয়ারি মাসে বরফবৃত্ত চোখে পড়ে। বাংলাদেশ, ভারতের মতো নাতিশীতোষ্ণ দেশগুলোতে অথবা আরবের মতো নিরক্ষীয় অঞ্চলের দেশগুলোতে বরফবৃত্তের কথা ভাবাই যায় না।

প্রদেশের নাম আচেহ

আচেহ হচ্ছে ইন্দোনেশিয়ার একটি প্রদেশ। এটি উত্তর সুমাত্রার একটি দ্বীপ। সর্বপ্রথম এর পূর্ণ নাম ছিল আচেহ দারুসসালামা। এই আচেহ প্রদেশে ইসলামের শরিয়ায় সর্বোচ্চ আইন কানুন অনুসরণ করা হয়। ইন্দোনেশিয়ার মধ্যে সর্বপ্রথম এই প্রদেশেই ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রদেশটির রাজধানীর নাম বান্দা আচেহ। প্রদেশটির আয়তন ৫৮ হাজার ৩৭৫ দশমিক ৮৩ বর্গকিলোমিটার। ২০১০ সালের আদশুমারি অনুযায়ী প্রদেশটির জনসংখ্যা ৪৪ লাখ ৮৬ হাজার ৫৭০ জন। এখানখার শতকার ৯৮ দশমিক ৬ ভাগ মানুষ মুসলিম। তেল, গ্যাস, তামা, রাবারসহ প্রাকৃতিক গ্যাসে পরিপূর্ণ এই প্রদেশটি। ইন্দোনেশিয়ার মোট জাতীয় উৎপাদনের ৩০ ভাগই আসে আচেহ প্রদেশের খনিজ সম্পদ থেকে। কিন্তু তা সত্ত্বেও এ প্রদেশটির জনগণ দরিদ্র। প্রদেশটিতে বার বার বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হেনেছে। ২০০৪ সালের এক দুর্যোগে প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। আর গৃহহারা হয়েছে কমপক্ষে ৫ লাখ মানুষ। প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট সুকর্নর শাসনামল থেকে প্রদেশটি স্পেশাল জোনের মর্যাদা ভোগ করে আসছে। কিন্তু এখানকার জনগণ পূর্ণ স্বায়ত্বশাসনের জন্য সংগ্রাম করে আসছে দীর্ঘদিন থেকে। ‘ফ্রি আচে আচেহ মুভমেন্ট’ নামক একটি সংগঠন এ সংগ্রাম পরিচালনা করে আসছে। সুহার্তোর পদত্যাগের পর আচেহ প্রদেশের জনগণ আ্তনিয়ন্ত্রণ অধিকারের জন্য বিদ্রোহী হয়ে ওঠে। এ বিষয়ে গণভোট অনুষ্ঠানের জন্য ১৯৯৯ সালের ৪ ডিসেম্বর স্বাধীনতার ঘোষণার হুমকি দেয়। ইন্দোনেশিয়ার সরকার স্বাধীনতার দাবি প্রত্যাখ্যান করে। তবে সেখানকার মানুষ এখনও স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখছেন।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali