দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আফগানিস্তানে পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার পাচ্ছে না ৯৩ শতাংশ পরিবার। পুষ্টিহীনতার শিকার হয়েছে ৫ বছরের নিচের অর্ধেক শিশু।
বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি সতর্ক করে দিয়ে বলেছে যে, আফগানিস্তানে চরম ক্ষুধার পরিস্থিতি বিস্তৃত হচ্ছে। আফগান শিশুরা যেনো না খেয়ে না থাকে, সে জন্যই বহু পরিবার চরম পদক্ষেপ নিচ্ছে।
বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির উপ-আঞ্চলিক পরিচালক অ্যানথিয়া ওয়েব বলেছেন যে, দেশটির ৩৪ প্রদেশের সবগুলোতে গত ২১ আগস্ট হতে ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত টেলিফোনে নেওয়া জরিপে দেখা যায়, ৯৩ শতাংশ পরিবারের কাছেই যথেষ্ট পরিমাণ খাদ্য নেই।
তিনি আরও বলেছেন, বহু পরিবারই চরম বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে। বেঁচে থাকার জন্য নেতিবাচক পদক্ষেপও নিচ্ছে তারা। এইসব পদক্ষেপের মধ্যে রয়েছে এক বেলা না খেয়ে থাকা, বড়দের খাবার না দিয়ে শিশুদেরকে খাবার দেওয়া। খাদ্যের পরিমাণও কমিয়ে নিয়ে আসা হচ্ছে।
ওয়েব বলেন, শীত আসার পূর্বেই লাখ লাখ লোকের খাবারের জোগান প্রয়োজন। আফগানিস্তানের রাস্তাঘাটগুলো তখন তুষারে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। তার আগেই জীবনরক্ষাকারী সহায়তা দেওয়া প্রয়োজন।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।