দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ডায়াবেটিস রোগীর ক্ষেত্রে জুতা একটি গুরুত্বপূর্ণ। এই রোগের একটি প্রধান জটিলতা হলো স্নায়ুর ব্যাধি বা নিউরোপ্যাথি। এটি হলে পায়ের অনুভূতি শক্তি তখন লোপ পায়। তাই জুতাও হতে হবে ঠিক তেমন।
ব্যথা, গরম-ঠাণ্ডা বা স্পন্দন অনুভূতি ভোঁতা হয়ে যাওয়া। এছাড়াও অনেক সময় তাদের পায়ের মাংসপেশির শক্তি ও ভারসাম্য কমে যায়। যে কারণে তারা ছোটখাটো খুঁতেরও শিকার হন। খুঁত থেকে হয় ক্ষত কিংবা ঘা। এইসব ঘা সহজেই শুকাতে চায় না। কারণ ডায়াবেটিসের জটিলতায় রোগীর তখন রক্তনালি সরু হয়ে যায়। রক্ত চলাচল কমে গেছে পায়ে। চিনির মাত্রা বেশি থাকার কারণে জীবাণুরও পোয়াবারো। যে কারণে এক সময় এটি আরও অনেক জটিল হয়ে ওঠে। এক সময় রূপ নেয় গ্যাংগ্রিনে। পচন ধরে যায় পায়ের মাংসপেশিতে, এমনকি হাড়েও। কখনও সে কারণে পা কেটে ফেলতে হয়। মারাত্মক এই পরিণতি হতে রক্ষা পেতে পায়ের যত্ন করা ডায়াবেটিস রোগীর জন্য খুবই জরুরি। এই ক্ষেত্রে জুতা নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
তাই ডায়াবেটিস রোগীর জুতা হতে হবে আরামদায়ক। বেশি আঁটোসাঁটো বা ঢিলে জুতা ডায়াবেটিস রোগীর জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। জুতা কিনতে হবে বিকালের দিকে। সকালে হাঁটতে হবে- বিকালে জুতা কিনতে হবে। এক গবেষণায় দেখা যায়, মানুষের পা বিকালের দিকে সামান্য বড় হয়। সে জন্য বিকালের মাপে জুতা কেনা উচিত। জুতার ভেতর দিয়ে যাতে বাতাস ঢুকতে পারে- এমন জুতায় ডায়াবেটিস রোগীর জন্য ভালো।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।