দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ নিয়ামুল মুক্তার প্রথম সিনেমা ‘কাঠবিড়ালী’ দিয়ে নিজেকে প্রমাণ করেন তরুণ এই নির্মাতা। তার দ্বিতীয় সিনেমা ‘রক্তজবা’র শুটিং শেষ করলেন।
প্রথম সিনেমা ‘কাঠবিড়ালী’র মাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রশংসা অর্জন করেন তিনি। ইমপ্রেস টেলিফিল্মের প্রযোজনায় এবার নিয়ামুল মুক্তা তার দ্বিতীয় সিনেমা ‘রক্তজবা’র শুটিংও শেষ করলেন।
এই বিষয়ে নিয়ামুল মুক্তা বলেছেন, যেহেতু শুটিং শেষ তাই বলতে পারি ‘কাঠবিড়ালী’র চেয়ে আমার ‘রক্তজবা’ হবে আরও পরিণত সিনেমা। তরুণ এই নির্মাতা জানিয়েছেন যে, একটি দৃশ্যের শুটিং বাকি ছিল। আটমাস অপেক্ষার পর তিনি সেই দৃশ্যটির মাধ্যমে শুটিং শেষ করলেন।
এ বছরের জানুয়ারিতে ঢাকা চাঁদপুরে শুটিংয়ের মাধ্যমে ‘রক্তজবা’র অন্য সব কাজ শেষ হয়েছে। বাকি ছিল মাত্র একটি দৃশ্যের শুটিং। নির্মাতার মতে, ‘রক্তজবা’র এটি ছিল গুরুত্বপূর্ণ দৃশ্য। যে দৃশ্যে একটি স্কুলের বিভিন্ন অংশ দেখানো হবে।
নিয়ামুল মুক্তা বলেছেন, আমরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার অপেক্ষায় ছিলাম। যেহেতু খুলেছে তাই একদিনের শুটিংয়ের মাধ্যমে কাজটি শেষ করতে পেরেছি। চাইলেই সেট বানিয়ে দৃশ্যটি করতে পারতাম। তবে প্রকৃত পরিবেশ হয়তো পেতাম না। সেই জন্য এতোদিন অপেক্ষা করে অবশেষে শুটিং সম্পন্ন করেছি। এর মধ্যে পোস্ট প্রডাকশনের কাজ অনেকদূর এগিয়েও নিয়েছি।
‘রক্তজবা’র সিনেমার বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন নুসরাত ইমরোজ তিশা, শরিফুল রাজ, লুৎফর রহমান জর্জ, জয়িতা মহলানবিশ, শিল্পী সরকার অপু, অরিত্র আরিয়া প্রমুখ।
অবসরপ্রাপ্ত এক প্রধান শিক্ষকের কাছে আসা একটি চিঠিকে ঘিরেই সিনেমাটির কাহিনী আবর্তিত হয়েছে। যে চিঠির মাধ্যমে শিক্ষক ফিরে যান পুরো একযুগ আগে। প্রধান শিক্ষকের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন জর্জ।
‘রক্তজবা’র কাহিনী ও চিত্রনাট্য লিখেছেন মুহাম্মাদ তাসনীমুল হাসান। এই সিনেমার ক্রিয়েটিভ ও নির্বাহী প্রযোজক আবু শাহেদ ইমন।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।