The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

লিভার দুর্বল সেটি বুঝার উপায় কী?

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ লিভার সম্পর্কে আমরা অনেকেই কিছুই জানি না। বিশেষ করে লিভার দুর্বল সেটি আমরা হয়তো বুঝতেও পারি না। তাহলে লিভার দুর্বল সেটি বুঝার উপায় কী?

লিভার দুর্বল সেটি বুঝার উপায় কী? 1

সাম্প্রতিক সময় অ্যালকোহল সেবন মানুষের জীবনধারার একটি অংশ হয়ে উঠেছে। তবে অত্যাধিক পরিমাণে অ্যালকোহল পান যকৃৎ কিংবা লিভারের মারাত্মক ক্ষতির কারণও হতে পারে। যে কারণে পুরো স্বাস্থ্যের উপর পড়তে পারে এর মারাত্মক প্রভাব।

মূলত লিভার এমন একটি অঙ্গ যা শরীরের সমস্ত ক্ষতিকারক টক্সিন ছেঁকে বের করে দেয়। তবে এর স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা নষ্ট হলে শরীরে জমে যাওয়া টক্সিন শরীরেই থেকে যেতে পারে।

যে কারণে একের পর এক অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিকল হতে শুরু করে। তাই শরীর সুস্থ রাখতে লিভার সুস্থ রাখা অত্যন্ত জরুরি একটি বিষয়।

লিভারের সমস্যার একটি বড় কারণ হলো প্রচুর পরিমাণে অ্যালকোহল পান করা। অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করার কারণে ক্ষুধাও হ্রাস পায়। যদি আপনার সঙ্গে এমনটা ঘটে যে ক্ষুধা মন্দা হয় তাহলে বুঝবেন আপনার লিভারের দুর্বল হয়ে পড়েছে।

আর ক্ষুধা কমে গেলে কমে যাবে খাওয়া। এতে করে প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাব দেখা দেবে শরীরে। যা লিভারের কোষের ক্ষতিও করতে পারে।

তাছাড়া আকস্মিক ওজন হ্রাসের ঘটনাও বিপজ্জনক। হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া ও চেহারায় ব্যাপক পরিবর্তন অর্থাৎ শরীরের যে কোনও আকস্মিক পরিবর্তন লিভারের রোগের কারণ হতে পারে।

লিভার রোগের আরও একটি অন্যতম লক্ষণ হলো গা-গোলানো ভাব কিংবা বমি ভাব হওয়া। এছাড়াও জ্বর ও পেটের নানা রকমের সমস্যাসহ অন্যান্য শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।

লিভারের সমস্যার অন্যতম প্রাথমিক লক্ষণ হলো অত্যধিক ক্লান্তি ও দুর্বলতা অনুভূত হওয়া। এটি অতিরিক্ত মদ্যপান বা উত্তরাধিকার সূত্রে কোনো রোগের কারণেও হতে পারে। এটি দীর্ঘ সময়ের জন্য স্থায়ী হওয়ার পাশাপাশি লিভারের অবস্থা অনুযায়ী হালকা বা গুরুতর আকারও ধারণ করতে পারে।

আবার লিভারে প্রদাহ হলে তা ফুলেও উঠতে পারে। তবে এই অবস্থা যদি মারাত্মক আকার ধারণ করে থাকে, তাহলে এই সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তি সিরোসিস-এ আক্রান্তও হতে পারেন, যা লিভারের চূড়ান্ত পর্যায়ের একটি রোগ।

লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আরও কিছু সাধারণ লক্ষণ হলো ঘন ঘন শরীর খারাপ হওয়া, পায়ের গোড়ালি ও পেট ফুলে যাওয়া, বিভ্রান্তি সৃষ্টি, তন্দ্রাচ্ছন্নভাব, ডায়রিয়া, চোখ ও ত্বক হলুদ হয়ে যাওয়া ইত্যাদি লক্ষণসমূহ দেখা যায়। এই ধরনের সমস্যা দেখা দিলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। তথ্যসূত্র : এই সময়।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali