দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ঢ্যাঁড়শ অনেকেই পছন্দ করেন না। একটু লালশে টাইপের হওয়ায় অনেকেই এটি খেতে বিরক্ত বোধ করেন। তবে জেনে রাখুন এই ঢ্যাঁড়শ শারীরিক সমস্যা দূর করতে পারে।
তবে অনেকেরই অপছন্দের একটি খাবার ঢ্যাঁড়শ। বাচ্চারাও ঢ্যাঁড়শ খেতে পছন্দ করে না। আবার বড়দের মধ্যেও অনেকেই ঢ্যাঁড়শ একেবারেই পছন্দ করেন না। তবে অনেকেই জানেন না যে, এই ঢ্যাঁড়শ স্বাস্থ্যের জন্য কতোটা গুরুত্বপূর্ণ? নিয়মিত ঢ্যাঁড়শ খাওয়ার অভ্যাস প্রায় ১০ ধরণের শারীরিক সমস্যা হতে মুক্ত রাখতে পারে।
# ঢ্যাঁড়শে রয়েছে ফাইবার। যে কারণে এই ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে বিশেষভাবে কার্যকরী। তাই এই সমস্যা হতে মুক্তি পেতে খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে ঢ্যাঁড়শ।
# ঢ্যাঁড়শে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট কোষের মিউটেশন প্রতিরোধ করে ও ক্ষতিকর ফ্রি ব়্যাডিকেলও দূর করে। এতে করে দেহে ক্যান্সারের কোষ জন্মাতে পারে না। নিয়মিত ঢ্যাঁড়শ খাওয়ার অভ্যাস ক্যান্সার থেকে রক্ষা করতে পারে।
# ঢ্যাঁড়শের মধ্যে আরও রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফোলায়েট। যা হাড়ের গঠন মজবুত করে ও হাড়ের ক্ষয় প্রতিরোধেও সহায়তা করে।
# ঢ্যাঁড়শে রয়েছে ভিটামিন সি ও এ। এটি অ্যাজমার প্রকোপ কমায় ও অ্যাজমা সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে।
# ঢ্যাঁড়শে আরও রয়েছে স্যালুবল ফাইবার। যা দেহের খারাপ কোলেস্টরল কমাতে বিশেষভাবে কার্যকরী।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।