দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন ও অত্যাধিক প্রোটিনযুক্ত খাবার খাওয়ার কারণে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। তবে এটি আপনি বুঝবেন কীভাবে?
অধিকাংশ চিকিৎসকের মতে, যারা নিয়মিতভাবে মাছ-মাংস খেয়ে থাকেন, তাদের ইউরিক অ্যাসিড বাড়ার ঝুঁকিও বেশি থাকে। আবার অত্যাধিক মদ্যপানও ইউরিক অ্যাসিডের কারণ হতে পারে।
কীভাবে বুঝবেন ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা হয়েছে?
ইউরিক অ্যাসিড সাধারত হাঁটু ও বিভিন্ন অস্থিসন্ধিতে জমা হয়। যে কারণে হাঁটু ফুলে যায়। ব্যথাও হয়। হাঁটুতেও সমস্যা দেখা যায়।
ইউরিক অ্যাসিড হতে মুক্তি পেতে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকা থেকে আপনি যা যা বাদ দেবেন :
# বিভিন্ন ধরনের ডাল। যেমন মুসুর ডাল ও মটর ডাল।
# শিমের বীজ, বরবটি ও কড়াইশুঁটি।
# খাসির মাংস, মেটের মতো অত্যাধিক প্রোটিনযুক্ত খাবার।
# বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছ ও মাছের ডিম।
# অ্যালকোহল ও ক্যাফিন জাতীয় পানীয়।
# মিষ্টি জাতীয় খাবার ও ফল।
আপনি কী কী খেতে পারবেন?
# আপনি খেতে পারবেন কুসুম ছাড়া ডিমের সাদা অংশ।
# সবুজ শাক-সব্জি, ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার ও অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ খাবার।
# প্রতিদিন অন্তত ৩ লিটার পানি পান করতে হবে।
তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।