The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বর্ষবরণে উৎসবে কোনটা খাবেন আর কোনটা এড়িয়ে চলবেন ডায়াবেটিস রোগীরা

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ একদিকে নতুন বছরের উদ্‌যাপন উৎসব, অপরদিকে শীতের ছুটির আমেজ। বর্ষবরণের দিনগুলিতে ভরপেট খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন একেবারেই স্বাভাবিক। এখন কোনা খাবেন আর কোনটা এড়িয়ে চলবেন ডায়াবেটিস রোগীরা?

বর্ষবরণে উৎসবে কোনটা খাবেন আর কোনটা এড়িয়ে চলবেন ডায়াবেটিস রোগীরা 1

বর্ষবরণ বলুন আর শীতের আমেজ বলুন এই ধরনের ভূরিভোজে বেশ বিড়ম্বনায় পড়তে হয় বিশেষ করে ডায়াবেটিসের রোগীদের। এমনিতেই বয়স, ইনসুলিনের পরিমাণ কিংবা অন্য কোনও অসুখ রয়েছে কি না, তা দেখে শুনেই খাওয়া-দাওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে হয় ডায়াবেটিস রোগীদের। তাই উৎসবের দিনগুলিতে কী খাবেন ও কী খাবেন না তার উপর বাড়তি নজর দেওয়া দরকার।

মিষ্টি খাওয়ায় নিয়ন্ত্রণ: একসঙ্গে খাওয়া-দাওয়া করার সময় পরিজনদের সবচেয়ে পরিচিত একটি বাক্য হলো, ‘একদিন খেলে কিছুই হবে না’। তবে আপনাকে মনে রাখতে হবে এর চেয়েও বড় বিপদ হতে পারে না। শরীরে শর্করার পরিমাণ মেপেই মিষ্টি খাওয়া উচিত ডায়াবেটিস রোগীদের। শরীরের পক্ষে পৃথকভাবে বর্ষবরণ চেনা একেবারেই সম্ভব নয়।

শুকনো ফল খান: বাদাম, আখরোট, খেজুরের মতো শুকনো ফলগুলি খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি স্বাস্থ্যগতভাবেও পুষ্টিকর। এগুলো খেতে পারেন।

ময়দা ও ভাজাভুজি জাতীয় খাদ্য: উৎসবের দিনগুলিতে ময়দা দিয়ে অসংখ্য পদ রান্না হয়। তবে এই পদগুলি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই বিপজ্জনক পদ। একই রকম বিপজ্জনক মুখরোচক তেলেভাজা জিনিসগুলো। এর বদলে চেখে দেখতে পারেন জোয়ার কিংবা ওটসের নানা পদ।

এড়িয়ে চলুন শর্করা: ভাতের পরিবর্তে অন্য কিছু খান। বিশেষত: ফাইবারযুক্ত খাদ্য বিশেষ উপযোগী। চিঁড়া বা পায়েস খাবেন না। ইচ্ছে মতো স্যালাদ খেতে পারেন খাওয়ার সঙ্গে, তবে চাটনি খাওয়া চলবে না একেবারেই।

প্রচুর পানি খান: অনেক ক্ষেত্রেই বারবার মূত্র ত্যাগ করার সমস্যায় পানি কম খান ডায়বিটিস রোগীরা। তবে অতিরিক্ত খাওয়া-দাওয়ার মধ্যে শরীরে পানির সঠিক পরিমাণ বজায় রাখা অত্যন্ত জরুরি একটি বিষয়। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali