দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ডায়াবেটিস রোধে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো জীবনধারায় কিছু পরিবর্তন। খাওয়া-দাওয়া থেকে ঘুম, সবকিছুর নিয়মেই কিছু বদল আনা জরুরি। তবে মাত্র ৩টি মশলায় নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে ডায়াবিটিস! কী সেই মসলা?
শুধু নিয়ম মেনে খেলেই সব সময় নিয়ন্ত্রণে থাকে না রক্তে শর্করার মাত্রা। সেইসঙ্গে যেমন কিছু ওষুধ খাওয়া প্রয়োজন, ঠিক তেমনই কাজে লাগতে পারে কিছু মশলা।
বাঙালি রান্নায় ব্যবহৃত ৩টি মশলা বেশ কাজে আসতে পারে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে। কোন কোন মশলা নিয়মিত রান্নায় ব্যবহার করলে নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে রক্তের শর্করা?
আদা
আদার মতো গুণ খুব কম মশলাতেই রয়েছে। প্রদাহ কমানোর ক্ষমতা থেকে জীবাণু নাশ, সবকিছুতেই বেশ কার্যকর আদা। তবে তার সঙ্গে আরও একটি কাজ বেশ ভালোভাবে করতে পারে এই মশলাটি। শরীরে ইনস্যুলিন তৈরিতে সাহায্য করে থাকে আদার রস। ইনস্যুলিনের মাত্রা ঠিক থাকলে তখন নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় রক্তের শর্করার মাত্রা। যে কারণে প্রতিদিনের রান্নায় অল্প করে আদা ব্যবহার করলে অনেকটা যত্ন নেওয়া যায় ডায়াবেটিসের রোগীদের।
মেথি
মেথি খুব ছোট্ট একটি জিনিস হলেও মেথিও বেশ কার্যকর ডায়াবেটিসের চিকিৎসায়। সকালে মেথি ভেজানো পানি হোক বা রান্নায় মেথি ফোড়ন, যেভাবেই হোক মেথি ব্যবহার করবেন, রক্তে শর্করার মাত্রা কিছুটা নিয়ন্ত্রণে থাকবে এতে করে।
দারচিনি
দারচিনি অতি সামান্য একটি মসলা হলেও দারচিনির রয়েছে অনেক গুণ। অল্প দারচিনির গুঁড়ো যদি প্রতিদিন কোনও রান্নায় ব্যবহার করা যায়, তাহলে শরীরে অনেক বেশি সক্রিয় থাকবে ইনস্যুলিন। তাতে করে নিয়ন্ত্রণে থাকবে রক্তের শর্করার মাত্রা। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।