দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ অনেকেই ঝাল খেতে পছন্দ করেন। কাঁচা মরিচে রয়েছে অনেক গুণ। তবে ওজন কমাতে সাহায্য করে সেটি অনেকের অজানা।
বিভিন্ন পুষ্টিগুণে ভরপুর কাঁচা মরিচ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে। মূলত ওজন কমানো একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। নিয়মিত শরীরচর্চা, পরিমিত খাওয়া-দাওয়া ওজন কমানোর ঝক্কি অনেকটাই বেশি। আবার শরীর সুস্থ রাখতে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখারও কোনো বিকল্প কিছু নেই। রোগা হওয়ার এই দীর্ঘ পর্বে অনেকেই ধৈর্যও হারিয়ে ফেলেন।
তবে পুষ্টিবিদরা বলেছেন, মরিচ খেয়েই কমিয়ে ফেলতে পারেন ওজন। দ্রুত মেদ ঝরাতে বেশিক্ষণ জিমে কাটানোর চেয়ে কাঁচা মরিচ খেয়ে ওজন কমানো অনেক বেশি সহজ কাজ
কীভাবে ওজন কমাতে সাহায্য করে কাঁচা মরিচ
কাঁচা মরিচে রয়েছে ১১ শতাংশ ভিটামিন, ৩ শতাংশ আয়রণ ও অনেকটা ভিটামিন সি। তাছাড়াও কাঁচা মরিচে রয়েছে ডায়েটারি ফাইবার যা ওজন কমাতেও সাহায্য করে। কাঁচা মরিচ কোলেস্টেরল বর্জিত। বিভিন্ন পুষ্টিগুণে ভরপুর কাঁচা মরিচ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
কাঁচা মরিচে আরও রয়েছে ক্যাপসাইসিন নামে এক প্রকার যৌগ। শরীরের বাড়তি ওজন কমাতে ক্যাপসাইসিন ভীষণভাবে কার্যকরী। শরীরের অতিরিক্ত চর্বি পুড়িয়ে দিতে সক্ষম এই যৌগটি। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি কাঁচা মরিচ হৃদরোগের ঝুঁকিও কমাতে পারে। এমনকি ক্যান্সারের ঝুঁকিও হ্রাস করে কাঁচা মরিচ। স্থূলতার সমস্যা থাকলে হৃদরোগের আশঙ্কাও তখন বাড়ে। আর তখন কাঁচা মরিচ ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।