দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের চূড়ায় ২৬ বারের মতো আরোহণ করে রেকর্ড গড়লেন অভিজ্ঞ শেরপা গাইড কামি রিতা।
এটির মাধ্যমে সবচেয়ে বেশিবার এভারেস্ট চূড়ায় আরোহণে নিজের রেকর্ড নিজেই ভেঙেছেন এই নেপালি শেরপা।
শনিবার (৭ মে) এভারেস্টের দক্ষিণ-পূর্ব শৈলশিরা পথ ধরে ৮ হাজার ৮৪৯ মিটার উচ্চতার পর্বতটির চূড়ায় পৌঁছান এই নেপালি শেরপা। সরকারি এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
৫২ বছর বয়সী রিতা ১৯৯৪ সালে প্রথমবার এভারেস্টে চড়েছিলেন ও এরপর থেকে তিনি প্রায় প্রতি বছরই পর্বত আরোহণ করে চলেছেন।
এই বিষয়ে কাঠমান্ডুর পর্যটন বিভাগের মহাপরিচালক তারানাথ অধিকারী বলেছেন, “কামি রিতা নিজেই নিজের রেকর্ড ভেঙেছেন ও তিনি পর্বতারোহণে নতুন এক বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন।”
কামি রিতার বাবাও একজন শেরপা গাইডই ছিলেন। এভারেস্ট ছাড়াও তিনি বিশ্বের আরও কয়েকটি সর্বোচ্চ শৃঙ্গ যেমন কে-২, চো-ওয়ু, মানাসলু এবং লোটসেও আরোহণ করেন।
উল্লেখ্য, ১৯৫৩ সালে এই একই পথ ধরে প্রথমবারের মতো এভারেস্ট জয় করেছিলেন নিউজিল্যান্ডের স্যার এডমুন্ড হিলারি এবং নেপালি শেরপা তেনজিং নোরগে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।