দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ কম্বোডিয়ার মেকং নদীতে সম্প্রতি মাছ পাওয়া গেছে ৩০০ কেজি ওজনের একটি স্টিংরে মাছ। এটিকে বিশ্বের সবচেয়ে বড় শুদ্ধপানির মাছ বলে দাবি করছেন বিজ্ঞানীরা।

বিবিসির এক খবরে বলা হয়, ইতিপূর্বে ২০০৫ সালে থাইল্যান্ডে ২৯৩ কেজি ওজনের একটি ক্যাটফিশ ধরা পড়ে। যা এতোদিন পর্যন্ত বিশ্ব রেকর্ড করেছিল। যদিও এই রেকর্ড নিয়ে অফিসিয়ালি কোনো কাগজপত্র কিংবা কোনো তথ্যই নেই।
মূলত এই মেকং নদী জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ। তবে অতিরিক্ত মাছ ধরা, বাঁধ ও দূষণের প্রভাবে এই নদীটির ভঙ্গুর ইকোসিস্টেমকে হুমকির মুখে ফেলেছে। এই নদীটি তিব্বত মালভূমি হতে চীন, মায়ানমার, থাইল্যান্ড, লাওস, কম্বোডিয়া ও ভিয়েতনামের মধ্যদিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
এই বিশাল মাছটি উদ্ধারে নেতৃত্ব দেওয়া বায়েলজিস্ট জেব হোগান সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, ‘২০ বছর ধরে ৬টি মহাদেশের বিভিন্ন নদীতে বড় বড় মাছ নিয়ে গবেষণা করে আসছি। নথিভুক্তের মধ্যে এটিই বিশ্বের সবচেয়ে বড় শুদ্ধপানির মাছ।’
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।