দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ ১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ১০৮তম ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত হয়েছে গতকাল রবিবার (৩১ জুলাই) ঢাকা বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার মো. খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার অফিসের সম্মেলন কক্ষে এই ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রচলনযোগ্য ১০০ টাকা মূল্যমানের মোট ৬৯টি সিরিজের ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা এবার পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়। ৬ লাখ টাকার প্রথম পুরস্কার বিজয়ী সিরিজের নম্বর ০৫০২৯০৫ এবং ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা বিজয়ী দ্বিতীয় বন্ডের নম্বর হলো ০৬৮৪৮০১।
তাছাড়া তৃতীয় পুরস্কার বিজয়ী এক লাখ, চতুর্থ পুরস্কার বিজয়ী ৫০ হাজার ও পঞ্চম পুরস্কার বিজয়ীরা ১০ হাজার টাকা করে পাবেন। এবারের ড্র’তে ০০০০০০১ থেকে ১০০০০০০ ক্রম সংখ্যার অন্তর্ভুক্ত বন্ডের ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা পুরস্কারের জন্য ঘোষণা করা হয়।
একক সাধারণ পদ্ধতিতে (অর্থাৎ প্রতি সিরিজের জন্যই একই নম্বর) এই ড্র পরিচালিত হয় এবং বর্তমানে প্রচলনযোগ্য ১০০ টাকা মূল্যমানের ৬৯টি সিরিজ যথা- কক, কখ, কগ, কঘ, কঙ, কচ, কছ, কজ, কঝ, কঞ, কট, কঠ, কড, কঢ, কথ, কদ, কন, কপ, কফ, কব, কম, কল, কশ, কষ, কস, কহ, খক, খখ, খগ, খঘ, খঙ, খচ, খছ, খজ, খঝ, খঞ, খট, খঠ, খড, খঢ, খথ, খদ, খন, খপ, খফ, খব, খম, খল, খশ, খষ, খস, খহ, গক, গখ, গগ, গঘ, গঙ, গচ, গছ, গজ, গঝ, গঞ, গট, গঠ, গড, গঢ, গথ, গদ এবং গন এই ‘ড্র’-এর আওতাভুক্ত ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছে।
১ লাখ টাকা করে দুটি তৃতীয় পুরস্কারের নম্বর হলো ০০৫৯৮৫১ ও ০৯৬৮৫৭২। প্রতিটি ৫০ হাজার টাকা করে দুটি চতুর্থ পুরস্কারের নম্বর হলো ০০৭১১০০ ও ০৫৮৪৪৬৯। প্রতিটি ১০ হাজার টাকা করে ৪০টি পঞ্চম পুরস্কারের নম্বর হলো: ০০৪৯২৪০, ০০৭৯৭০১, ০১০৪৬৩২, ০১১৩১৭২, ০১৩৫৬৩৫, ০১৫৭১৫৯, ০১৫৯৬০২, ০১৭১১৯৫, ০১৭৯৯৩৯, ০১৯৯১১৯, ০২০৯৩১১, ০২২২৮০১, ০২৩১৮২০, ০২৩৪৫৪৫, ০২৮৭০১৯, ০৩১৭৪৫৮, ০৩৪৯০২২, ০৩৫১১৮১, ০৩৮৮১০৬, ০৩৮৯৫৪০, ০৪১৬৫১০, ০৪২৮১৪০, ০৪৬৫৯৪২, ৪৭০৪৩৫,০৫০১৬২৫, ০৫০২৯২৯, ০৫৩৬১৭৩, ০৬২৭২৩৮, ০৬৭২১১২, ০৬৮৩৭৫১, ০৬৯৫৩৪০, ০৭০৯২১৩, ০৭৩১৫৯৫, ০৭৬২৮৫৭, ০৭৮৪৫৮০, ০৮০৩৪৮৮, ০৮০৬৯৭৯, ০৯৩৫৩৫৪, ০৯৭৩৯১৯ এবং ০৯৯৬৫৮৮।
‘ড্র’-এর নির্ধারিত তারিখ হতে ৬০ দিন আগে (বিক্রির তারিখ ধরে ও ‘ড্র’-এর তারিখ বাদ দিয়ে) যেসব প্রাইজবন্ড বিক্রি হয়েছে, সেগুলোই এই ‘ড্র’-এর আওতায়। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, আয়কর অধ্যাদেশ-১৯৮৪-এর ৫৫ ধারার নির্দেশনা অনুযায়ী ১ জুলাই, ১৯৯৯ থেকে প্রাইজবন্ড পুরস্কারের অর্থ থেকে ২০ শতাংশ হারে উৎসে কর কর্তন করা হয়ে থাকে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।