দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ একটি কথা চিকিৎসকসহ অনেকেি বলে থাকেন, লবণ খাওয়া উচিত নয়। লবণ বেশি খেলে শরীরের কী ক্ষতি হতে পারে? সেটি অনেকের জানা নেই।
অনেকেরই ভাতের থালার পাশে একটু কাঁচা লবণ চাই। কারও বা আবার এক চিমটি লবণ বেশি না দেওয়া পর্যন্ত মুখে কোনও ঝোল-ঝাল রোচেও না। তবে এই অতিরিক্ত লবণ খাবার যে কতোটা ক্ষতিকর প্রভাব রয়েছে, তা কী আমাদের জানা আছে?
লবণে অনেকটা পরিমাণ সোডিয়াম থাকে। খানিকটা সোডিয়াম শরীরের জন্য ভালো হলেও অতিরিক্ত হয়ে গেলে, তা নানাভাবে ক্ষতিকর করতে পারে। সে কারণে লবণ মেপে খেতে বলা হয়।
কী ক্ষতি করতে পারে অতিরিক্ত লবণ?
প্রথমত: রক্তচাপ বাড়িয়ে দিতে পারে অতিরিক্ত সোডিয়াম। বলা হয়ে থাকে, কাঁচা লবণ খেলে সোডিয়ামের মাত্রা আরও বেড়ে যায়। তাতে রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার সঙ্কটও অনেকটা বাড়ে। সেইসঙ্গে, স্ট্রোক ও হার্টেক অসুখের আশঙ্কাও বেড়ে যায় লবণ বেশি খেলে।
তাই চিকিৎসকরা পরামর্শ দিয়েছেন, দিনে দেড় চা চামচের বেশি লবণ কারও খাওয়া মোটেও ঠিক নয়। এই পরিমাণ লবণে থাকে ৩৪০০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম। এর থেকে বেশি পরিমাণ সোডিয়াম শরীরে গেলে অসুস্থতার আশঙ্কা আরও বাড়তে পারে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।