দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ সম্প্রতি মাইক্রোসফট বাংলাদেশ ‘২০২২ পার্টনারশিপ লিডারশিপ ফোরাম’ আয়োজন করে। স্থানীয় পার্টনারদের ব্যাবসায়িক উদ্ভাবন ও সম্প্রসারণে সহায়তা, এ খাতের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও গ্রাহকদের জন্য ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশনে বিনিয়োগ, এবং নিজেদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করতে মাইক্রোসফট এ অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে। ফোরামের পরে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানও আয়োজন করা হয়।
যে পার্টনাররা উদ্ভাবনে স্বকীয়তা প্রদর্শন করেছে এবং মাইক্রোসফটের প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করে কাস্টমার সল্যুশন নিশ্চিত করেছে, তাদের স্বীকৃতিদানে রাজধানীর শেরাটন ঢাকায় পার্টনারশিপ লিডারশিপ ফোরাম অনুষ্ঠিত হয়।
মাইক্রোসফট বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইউসুপ ফারুক বলেন, “আমরা আমাদের সকল পার্টনারদের প্রতি কৃতজ্ঞ, যারা প্রতিকূল পরিবেশে কাজ করা সত্বেও, মাইক্রোসফটের প্রযুক্তি সফলভাবে ব্যবহার করে উদ্ভাবন ও সল্যুশনের মাধ্যমে গ্রাহকদের প্রতি তাদের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করেছেন। নতুন ও উদ্ভাবনী সুযোগ তৈরি করে পার্টনারদের ক্ষমতায়ন করার মাধ্যমে আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাবো, যা আমাদের দেশের অর্থনৈতিক এবং সামাজিক সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে যেতে সহায়তা করবে।”
মাইক্রোসফট পার্টনার অ্যাওয়ার্ড একটি বাৎসরিক আয়োজন, যার মাধ্যমে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে পার্টনারদের অসামান্য সফলতা এবং উদ্ভাবনের স্বীকৃতি দেয়া হয়। ক্যাটাগরিগুলো হচ্ছে – পার্টনার কমপিটেন্সি, ক্লাউড-টু-এজ টেকনোলজি, এন্ট্রেপ্রেনিউরিয়াল স্পিরিট এবং স্যোশাল ইমপ্যাক্ট।
মাইক্রোসফট সাউথইস্ট এশিয়া নিউ মার্কেটের চিফ পার্টনার অফিসার আন ফাম বলেন, “আমাদের গ্রাহকদের বিজনেস ট্রান্সফরমেশন নিশ্চিত করার লক্ষে টেকনোলজি, সার্ভিসেস এবং ‘ক্লাউড-টু- এজ’ সল্যুশন সহজলভ্য করতে মাইক্রোসফটের পার্টনারদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। আমি এ বছরের বাংলাদেশ পার্টনার অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তদের অভিনন্দন জানাই। মাইক্রোসফটের লক্ষ্য বিশ্বের প্রত্যেক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ক্ষমতায়ন করার। মাইক্রোসফটের এ লক্ষ্যকে এগিয়ে নিতে সহযোগিতা করায় পার্টনারদের স্বাগত জানাই।” খবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।