দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ বাংলাদেশ লাং ফাউন্ডেশনের (বিএলএফ) জন্য একটি থিম সং নিয়ে আসছেন সঙ্গীতশিল্পী ফেরদৌস ওয়াহিদ এবং ন্যান্সি।
এই গানের মধ্যদিয়ে প্রায় ১০ বছর পর তারা আবারও একই গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। গানটির সুর ও সংগীতও করেছেন ফেরদৌস ওয়াহিদ নিজে। গানটি লিখেছেন ডা. কাজী বেন্নুর। আর সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন ডা. শাকুর।
গানের কথাগুলো এমন- নির্মল নি:শ্বাসে, অনাবিল আশ্বাসে, প্রাণময় সুস্থ জীবন/এই ব্রত বুকে নিয়ে, অবিরত পথ চলে বাংলাদেশ লাং ফাউন্ডেশন।
এই বিষয়ে ফেরদৌস ওয়াহিদ বলেছেন, গানটির কাজ কেমন হয়েছে তা হয়তো শ্রোতারাও বলবেন। তবে লাং ফাউন্ডেশন যে উদ্যোগ নিয়েছে তা সত্যিই অতুলনীয়। তাদের উদ্যোগে নিজেকে শামিল করতে পেরে ভালোই লাগছে। মাঝে আমি অনেক দিন অসুস্থ ছিলাম। তাই গান থেকে কিছুটা দূরে থাকতে হয়। এখন আগের তুলনায় বেশ ভালো আছি। তাই নতুন কিছু কাজেরও পরিকল্পনা করছি। এই গানের মধ্যদিয়ে শ্রোতারাও আমার ও ন্যান্সির নতুন গান পাবেন। গানের মধ্যেই মানবসেবার দারুণ কিছু কথা তুলে ধরা হয়েছে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়
# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।