The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

কোন ফল প্রতিদিন খেলে ওজন আরও বাড়িয়ে দিতে পারে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ রোগা হতে চাইলে পুষ্টিবিদরা প্রতিদিন পাতে ফল রাখার কথা বলেন। কিছু ফল রয়েছে, যেগুেলো ওজন কমানোর বদলে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। আজ রয়েছে তেমন কিছু ফলের কথা।

কোন ফল প্রতিদিন খেলে ওজন আরও বাড়িয়ে দিতে পারে 1

ওজন বেড়ে যাওয়ার অন্য কোনও কারণ থাকতে পারে। যেমন বাইরের খাবার খাওয়া, নিয়মিতভাবে শরীরচর্চা না করা, দেদারচে মিষ্টি খাওয়া- এগুলো মূলত ওজন বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ। ওজন বেড়ে গেলে তা কমানো অনেক সময়ই মুশকিল হয়ে পড়ে। কারণ হলো রোগা হওয়ার ডায়েট অবশ্যই হতে হবে কঠোর। সেইসঙ্গে শরীরচর্চা তো রয়েছেই। তবে মেদ কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার প্রতি নজর দেওয়াটা জরুরি। পুষ্টিবিদরা মনে করেন, রোগা হওয়ার ডায়েটে যে খাবারগুলো রাখতে হবে, তারমধ্যে অন্যতম হলো ফল। তবে এখানে একটা সমস্যাও রয়েছে। কারণ ওজন ঝরানোর ডায়েটে চাইলেই সব ফলই রাখা যাবে না। কিছু ফল রয়েছে, যেগুলো ওজন কমানোর পরিবর্তে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। আজ রয়েছে তেমন কিছু ফলের কথা।

কলা

শরীরে ভিতর থেকে শক্তি জোগাতে সাহায্য করে কলা। তবে দিনে একটির বেশি কলা খেলেই বাড়তে পারে ওজন। কারণ হলো কলায় ক্যালোরির পরিমাণ থাকে ১৫০। আর কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ ৩৭.৫। কলা খেতে ভালোবাসলেও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলেই বেশি কলা খাওয়া যাবে না।

আম

আম অনেকের প্রিয় ফল। আম খেলেও ওজন বাড়ার আশঙ্কা থেকে যেতেই পারে। অনেকেই এটা শুনে হয়তো হতাশ হতে পারেন। এক কাপ আমের মধ্যে রয়েছে প্রায় ৯৯ ক্যালোরি। ফাইবারের পরিমাণও অনেকটা বেশি। এতে কার্বোহাইড্রেটও রয়েছে ভরপুর পরিমাণে। রোগা থাকতে তাই বেশি করে আম না খাওয়াই ভালো।

আনারস

অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ আনারস যত্ন নিতে পারে শরীরের। এতে পানির পরিমাণও অনেকটাই বেশি। শরীরে পানির ঘাটতি মেটাতে আনারস ভীষণ কার্যকর। প্রচুর পরিমাণ ক্যালোরি রয়েছে আনারসে। কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণও একেবারে কম নেই আনারসে। তাই পরিমানে বেশি আনারস খেলে ওজন বাড়ার আশঙ্কাও রয়েছে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali