The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

বাল্য শিক্ষা: ছোট থেকেই সচেতনতা তৈরি করতে হবে শিশুদের মধ্যে

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ শিশুদের গড়ে তুলতে হবে ছোট থাকতেই। কারণ হলো ছোট বেলায় শিশুদের যা শেখানো যায় সেগুলো তারা খুব মনোযোগ সহকারে শিখতে পারে। তাই ছোট থেকেই সচেতনতা তৈরি করতে হবে শিশুদের মধ্যে।

বাল্য শিক্ষা: ছোট থেকেই সচেতনতা তৈরি করতে হবে শিশুদের মধ্যে 1

যেমন ছোটরা যদি যথাযথভাবে টয়লেট ব্যবহার না করে, তাহলে এই রোগের শিকার হতে পারে তারাও। তাই ছোট থেকেই এই বিষয়টি তাদের শেখাতে হবে। অনেকেই মনে করেন বড় হলে আপনা আপনি শিখে যাবে। হয়তো সেটি ঠিক। তবে ছোট বেলায় যেগুলো তাদের মাথায় ঢোকানো যায় সেগুলো তারা খুব সহজেই আয়ত্ব করে নেয়।

ছোটদের বড় হওয়ার পথে তাদের অভিভাবক এবং শিক্ষকরা যে পাঠ পড়ান, তাই হয়ে ওঠে গোটা জীবনের পাথেয়। লেখাপড়া, গান, আঁকা ইত্যাদির ভেতর হাঁটাচলা, কথা বলা, নানা সহবত শেখানো হয় শৈশবকালেই। এতোকিছুর মধ্যেও অনেক সময়ই যথাযথভাবে হয় না টয়লেট ট্রেনিং কিংবা শৌচাগার ব্যবহারের বিষয়ে শিক্ষা। এই বিষয়টি নিয়ে অজ্ঞতা, উদাসীনতা আমাদের সমাজে যথেষ্ট পরিমাণে রয়েছে। শৌচাগারে গিয়ে নিজেকে পরিষ্কার এবং জীবাণুমুক্ত করার সঙ্গে সঙ্গে কীভাবে তা পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে সেটি শেখানোও জরুরি। অপরিচ্ছন্ন বাথরুম নানা রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটাতে পারে।

সন্তানদের সাধারণত গণ শৌচাগার ব্যবহারের প্রথম অভিজ্ঞতা হয় স্কুল জীবনে। সরকারি, বেসরকারি প্রায় সব স্কুলেই ওয়াশরুমের সংখ্যা ছাত্র-ছাত্রীদের প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম। ঠিকভাবে তা ব্যবহার না করায় দ্রুত নোংরা হয়ে ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে। তাই স্বাস্থ্যের কারণে টয়লেট ট্রেনিং কিংবা শৌচাগার ব্যবহারের পাঠ শেখানোটা জরুরি। একদম ছোট থেকেই অভিভাবকদের এই বিষয়ে সচেতন করতে হবে সন্তানদের।

গণ শৌচাগার মানেই কী সংক্রামণ?

আমাদের সমাজে গণ শৌচাগার ব্যবহারে অনেকেই ভীত হয়ে থাকেন। অনেকের ধারণা এর থেকে নানা ধরনের অসুখ-বিসুখ হয়, বিশেষ করে ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন (ইউটিআই)। এই বিষয়ে গাইনিকলজিস্ট ডা. অভিনিবেশ চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, ‘‘এটা সত্যি যে, পাবলিক টয়লেট স্ট্যাফিলোকক্কি, ই কোলাই, স্ট্রেপটোক্কসির আঁতুড়ঘর। তবে গণ শৌচাগার ব্যবহার করলেই যে ইউটিআই হবে, তা কিন্তু নয়। এটা নিয়ে প্যানিক করার আগে বলতে হয়, টয়লেট যদি পরিষ্কার থাকে ও পেরিনিয়াল হাইজিন মেনে চলা হয়, তাহলে কোনও সমস্যায় নেই। তবে টয়লেট নোংরা হলে যেমন- কমোডের সিট কভারে যদি অন্যের ইউরিন পড়ে থাকে ও সেটা না দেখে অন্য জন সেটিতে বসে পড়ে, সেখান থেকে ব্যাকটিরিয়ার আক্রমণও হতে পারে। তখন ইউটিআই, ফাঙ্গাল ডিজ়িজ় কিংবা চুলকানির সমস্যাও হতে পারে। তাই পাবলিক টয়লেটে ‘টয়লেট সিট স্যানিটাইজ়ার’ স্প্রে করে নিলে ঝুঁকি অনেকটাই কম যাবে।’’ এই সবের পাশাপাশি জোর দিতে হবে পেরিনিয়াল হাইজিনেও। প্রতিদিন গোসলের সময় মেডিকেটেড ইন্টিমেট ওয়াশ ব্যবহার করলে আরও পরিচ্ছন্ন থাকা যাবে। মেয়েদের নিয়মিত অন্তর্বাস বদলাতে হবে। গণ শৌচাগার এড়াতে অনেকেই প্রস্রাব চেপে রাখেন দীর্ঘ সময়। স্কুলের অপরিষ্কার শৌচাগার এড়াতে ছোটদের মধ্যেও এই প্রবণতা রয়েছে। ‘‘এটি স্বাস্থ্যের পক্ষে সাংঘাতিক ক্ষতিকর হতে পারে। অনেকেই দেখা যায়, যারা দীর্ঘদিন প্রস্রাব চেপে রাখা থেকে কঠিন সমস্যা বাধিয়ে ফেলেছেন, বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে এমনটি হয় বেশি। ব্যাকটিরিয়া সব সময় যোনিতে থাকে। মহিলাদের মূত্রনালির দৈর্ঘ্য মাত্র চার সেন্টিমিটার। তাই প্রস্রাব চেপে রাখলে ব্লাডার নেকের ফানেলিংয়ের কারণে মূত্রনালী আরও ছোট হয়ে যায়, তাতে ব্যাকটিরিয়া যোনি থেকে ক্রমেই উপরের দিকে উঠতে থাকে। এতে ইউটিআই হওয়ার সম্ভবনাও বাড়ে। অনেকেই আবার পাবলিক টয়লেটে যাবেন না বলে পানি কম খান। এতে করে কিডনি ঠিকমতো ফ্লাশ হয় না, যে কারণে ইউটিআই হওয়ার প্রবণতাও বাড়ে, আবার স্টোন (পাথর) হওয়ার ঝুঁকিও বাড়ে, ব্লাডারে সমস্যা হতে পারে। সে কারণে ছোট থেকেই জোর দিতে হবে টয়লেট হাইজিন, টয়লেট ট্রেনিং ও পেরিনিয়াল হাইজিনের উপর,’’ বলেছেন ভারতের ডা. চট্টোপাধ্যায়।

ছোট থেকেই যে বিষয়টি সন্তানদের শেখাতে হবে

শৌচাগারে যাওয়ার পূর্বে পকেটে রাখতে হবে টিসু পেপার। কমোডে বসার আগে সিটকভার টিসু পেপার দিয়ে মুছে তারপর বসতে হবে। পরিষ্কার থাকলেও টয়লেট সিট স্যানিটাইজ়ার স্প্রে করে বসায় ভালো। সাধারণ ল্যাটরিন (নর্মাল পেন) হলে বসার আগে মগে করে পানি ঢেলে নেওয়া কিংবা ফ্লাশ করে নেওয়া দরকার। এক্ষেত্রেও পাদানিতে স্যানিটাইজ়ার স্প্রে করে নিলে অনেকটাই নিশ্চিন্ত থাকা যাবে।

তারপর শৌচাগার ব্যবহার করার পর অবশ্যই ফ্লাশ করতে হবে। ফ্লাশের ব্যবস্থা না থাকলে বালতি কিংবা মগে করে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি ঢেলে দিতে হবে।

টয়লেট ব্যবহারের পর অবশ্যই হাত সাবান দিয়ে ধুতে হবে। স্কুলে সাবানের ব্যবস্থা না থাকলে পকেটে রাখতে হবে সোপ পেপার। ফ্লাশ ক্লিপআর্ট, কল, মগের হাতল, দরজায় প্রচুর হাতের ছোঁয়া পড়ে থাকে, তাই টয়লেট থেকে বেরিয়ে হাত স্যানিটাইজ়ার দিয়ে কিংবা সাবান দিয়ে পরিষ্কার করে নিলে নিশ্চিন্ত হওয়া যাবে।

ছোটদের বোঝাতে হবে তারা যেভাবে বাড়ির শৌচাগার ব্যবহার করে থাকে, ঠিক সেই মানসিকতা নিয়ে বাইরের শৌচাগারও ব্যবহার করতে হবে। এইভাবে প্রত্যেকেই সচেতন থাকলে অনেক সংক্রামক রোগের ঝুঁকি এড়ানো যাবে খুব সহজেই। তাই সন্তানদের এই শিক্ষাগুলো দেওয়া অত্যন্ত জরুরি একটি বিষয়। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়

# সব সময় ঘরে থাকার চেষ্টা করি।
# জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হলে নিয়মগুলো মানি, মাস্ক ব্যবহার করি।
# তিন লেয়ারের কাপড়ের মাস্ক ইচ্ছে করলে ধুয়েও ব্যবহার করতে পারি।
# বাইরে থেকে ঘরে ফেরার পর পোশাক ধুয়ে ফেলি। কিংবা না ঝেড়ে ঝুলিয়ে রাখি অন্তত চার ঘণ্টা।
# বাইরে থেকে এসেই আগে ভালো করে (অন্তত ২০ সেকেণ্ড ধরে) হাত সাবান বা লিকুইড দিয়ে ধুয়ে ফেলি।
# প্লাস্টিকের তৈরি পিপিই বা চোখ মুখ, মাথা একবার ব্যবহারের পর অবশ্যই ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে।
# কাপড়ের তৈরি পিপিই বা বর্ণিত নিয়মে পরিষ্কার করে পরি।
# চুল সম্পূর্ণ ঢাকে এমন মাথার ক্যাপ ব্যবহার করি।
# হাঁচি কাশি যাদের রয়েছে সরকার হতে প্রচারিত সব নিয়ম মেনে চলি। এছাড়াও খাওয়ার জিনিস, তালা চাবি, সুইচ ধরা, মাউস, রিমোট কন্ট্রোল, মোবাই, ঘড়ি, কম্পিউটার ডেক্স, টিভি ইত্যাদি ধরা ও বাথরুম ব্যবহারের আগে ও পরে নির্দেশিত মতে হাত ধুয়ে নিন। যাদের হাত শুকনো থাকে তারা হাত ধোয়ার পর Moisture ব্যবহার করি। সাবান বা হ্যান্ড লিকুইড ব্যবহার করা যেতে পারে। কেনোনা শুকনো হাতের Crackle (ফাটা অংশ) এর ফাঁকে এই ভাইরাসটি থেকে যেতে পারে। অতি ক্ষারযুক্ত সাবান বা ডিটারজেন্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali