The Dhaka Times
তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে রাখার প্রত্যয়ে, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সামাজিক ম্যাগাজিন।

redporn sex videos porn movies black cock girl in blue bikini blowjobs in pov and wanks off.

শিশুদের ফোন আসক্তি কাটাতে যা করবেন

জেনে নিন কীভাবে আপনার সন্তানকে এই অভ্যাস থেকে দূরে রাখবেন

দি ঢাকা টাইমস্ ডেস্ক ॥ আপনার শিশুও কী মোবাইল ফোনে প্রতি আসক্ত? জেনে নিন কীভাবে আপনার সন্তানকে এই অভ্যাস থেকে দূরে রাখবেন।

শিশুদের ফোন আসক্তি কাটাতে যা করবেন 1

করোনা পরবর্তী সময় শিশুদের মোবাইলের প্রতি আসক্তি যেনো আরও বেড়ে গেছে। বাড়িতে থাকলে কখনও পড়াশোনা করার জন্য বা কখনও কখনও গেম খেলার জন্য আবার কখনও ইউটিউব দেখার জন্য তারা ফোনে মুখ গুঁজে বসে থাকে। বাড়ির অন্যদের সঙ্গে কথা বলা বা খেলার বদলে মোবাইলের স্ক্রিনেই সারাক্ষণ থাকছে তাদের নজর। কর্মব্যস্ততার কারণে অনেকেই সন্তানদের পর্যাপ্ত সময় দিতে পারেন না। যে কারণে শিশুরা মা-বাবার আদর-যত্ন থেকে অনেকাংশে বঞ্চিত হয়ে পড়েন। সে জন্যই বাচ্চাদের অবসর সময় কাটানোর জন্য অভিভাবকরা ইচ্ছে করেই তাদের হাতে তুলে দেন ফোন, ট্যাব বা ল্যাপটপ। এই অবস্থাতেই তারা মোবাইলের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ছে। এই আসক্তি এমন পর্যায়ে গিয়ে দাড়িয়েছে যে তা থেকে আর সরানো যাচ্ছে না। এই অবস্থায় কী করবেন? জেনে নিন কীভাবে শিশুকে এই অভ্যাস থেকে বের করবেন।

# শিশুর স্মার্টফোনের আসক্তি কাটাতে শত ব্যস্ততার মধ্যে হলেও আপনাকে ওর জন্য সময় বের করে নিতে হবে। ওর জন্য প্রতিদিন দিনের একটা নির্দিষ্ট সময় বরাদ্দ করতে হবে। ওই সময় শিশুর মনের কথা শুনুন, শিশুর সঙ্গে খেলুন এবং ওর সঙ্গে গল্প করুন। আবার ওকে গল্প পড়েও শোনাতে পারেন। ওর মন অন্যদিকে ঘোরাতে আপনাকেই উদ্যোগী হতে হবে। আবার মাঝেমাঝে ওকে নিয়ে বেড়াতেও যেতে পারেন। ওকে বইও কিনে দিতে পারেন। বই পড়া শুরু করলে মোবাইলের প্রতি আসক্তি কমে আসবে।

# আপনি নিজেও যদি খুব বেশি মোবাইলের প্রতি আসক্ত হন, আপনার সন্তানও আপনার দেখাদেখি সেটিই করবে। তাই আগে আপনার নিজের আসক্তি দূর করতে হবে। শিশুর সামনে কাজের প্রয়োজন ছাড়া অযথা ফোন ব্যবহারই করবেন না।

# দিনের একটি নির্দিষ্ট সময় শিশুকে স্মার্ট ফোন ব্যবহার করার অনুমতি দিতে হবে। শিশু স্মার্টফোনে কী দেখছে, সে দিকেও নজর রাখতে হবে আপনাকেই। তাদের অবসর সময় অন্য কাজে ব্যবহার করতে হবে। খেলাধুল, নাচ, গান যে বিষয়ে আপনার শিশুর আগ্রহ রয়েছে, সেই সব বিষয়ে মন দিতে উৎসাহী করে তুলুন আপনার সন্তানকে।

# আপনার শিশু যদি অনলাইনে ক্লাস করে, তাহলে ইন্টারনেটে সে কী করছে, সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে সব সময়। তাছাড়াও স্মার্টফোন থেকে আপত্তিকর ওয়েবসাইটগুলোকেও নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। প্রয়োজনে ইন্টারনেট প্রোভাইডারদের সহযোগিতা নিতে পারেন।

# প্রযুক্তির সুবিধা-অসুবিধা দু’টি দিকই সন্তানকে ভালো করে বোঝাতে। প্রযুক্তির ভালো-মন্দ দিক নিয়ে আলোচনা করুন সন্তানদের সঙ্গে খোলাখুলিভাবে। অতিরিক্ত প্রযুক্তি ব্যবহার করলে আসলে কী বিপদ হতে পারে, সেই সব নিয়ে কথাও বলুন আপনার সন্তানের সঙ্গে। তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার অনলাইন।

>>>>>>>>>>>>>>

ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন যেভাবে

মশা বাহিত একপ্রকার ভাইরাস জ্বর হলো ডেঙ্গু। এই জ্বর অন্যান্য ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বর থেকে ভিন্ন। অবশ্য এই জ্বর কোনোভাবেই ছোঁয়াচে নয়। এই ভাইরাস জ্বর এককভাবে বা অন্যান্য ভাইরাস (চিকুনগুনিয়া, ইয়েলো ফিভার, বার্মা ফরেস্ট, ফ্লু, রেসপাইরেটরি সিনসাইটিয়াল) এবং ব্যাকটেরিয়া (নিউমোক্কাস)-এর সঙ্গেও হতে পারে।

লক্ষণ ও জ্বরের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে ডেঙ্গুজ্বরকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

১. সাধারণ ডেঙ্গুজ্বর

২. রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বর।

সাধারণ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে চোখে পড়ে মূলত নিচের এই লক্ষণগুলো-

১. হঠাৎ করে তীব্র জ্বর ও তা ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হওয়া।

২. তীব্র মাথাব্যথা হওয়া।

৩. চোখের পেছনের অংশে ব্যথা হওয়া।

৪. জ্বরের সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে লালচে ফুসকুড়ি চোখে পড়া।

৫. সম্পূর্ণ শরীরে তীব্র ব্যথা ও সেইসঙ্গে কোমরে ব্যথা।

৬. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।

৭. ত্বকে র‌্যাশ বা লাল দানা দানা দেখা দেওয়া।

রক্তপাতসহ ডেঙ্গুজ্বরের ক্ষেত্রে :

১. ২ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র জ্বর সঙ্গে নাক, মুখ বা বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া।

২. জ্বরের পাশাপাশি বুকে বা পেটে পানি জমে যাওয়া।

এইসব লক্ষণের যে কোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

অপরদিকে

জ্বরের প্রথম ৩ দিন বাড়িতে অপেক্ষা করুন। অপরদিকে সারা শরীর পানি দিয়ে স্পঞ্জ করুন কিছুক্ষণ পরপর। এতে করে জ্বরের মাত্রা কমে আসবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান ও বিশ্রাম নিতে হবে। এরপরেও জ্বর না কমলে বা কিছু সময় পরপর বাড়তে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়:

১. বাড়ির আশপাশ যতোটা সম্ভব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন।

২. ঘরের ভেতরে থাকা ফুলের টব বা ভাঙা প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোসা, টায়ার অথবা পলিথিন থাকলে তা দ্রুত পরিষ্কার করে ফেলুন ও ফুলের টব থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন করুন।

৩. মশা নিধনের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ বার স্প্রে বা ফগিং করুন।

৪. বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় মশা নিধনে ব্যবহৃত ক্রিম সঙ্গে রাখতে পারেন।

৫. সন্ধ্যার পর বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মশারি ব্যবহার করুন।

৬. যেখানে-সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানি পরিষ্কার করে ফেলুন, কারণ এতে এডিস মশা ডিম পেড়ে থাকে এই সময়।

৭. অপরদিকে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচতে মশারির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

৮. এডিস মশা যেহেতু দিনের বেলা কামড়ায় তাই দিনের বেলায় ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি টানিয়ে ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সূত্র: https://dmpnews.org

তুমি এটাও পছন্দ করতে পারো
Loading...
sex không che
mms desi
wwwxxx
bn_BDBengali